হুগলি, ২৮ এপ্রিল:- চিকিৎসা না পেয়ে কোভিড আক্রান্তরোগী মৃত্যুর অভিযোগ আরামবাগ সুপার স্পেশালিটি হাসপাতালের বিরুদ্ধে। আক্রান্তের মৃত্যু হল অ্যাম্বুলেন্স এর মধ্যেই। অভিযোগ দীর্ঘক্ষণ ধরে রোগীকে এম্বুলেন্স এর মধ্যে রেখে হাসপাতালে ইমার্জেন্সি গেটের সামনে চিকিৎসার জন্য কর্মরত ব্যক্তিদের জানালেও তারা কোনো রকমের ব্যবস্থা গ্রহণ করেন নি। এমনকি রোগীকে নিয়ে যাওয়ার জন্য স্ট্রেচার কেউ দেয়নি । জানা গেছে খানাকুলের জয়রামপুরে বাসিন্দা ওই ব্যক্তি শ্বাসকষ্ট নিয়ে আরামবাগ সুপার স্পেশালিটি হাসপাতাল এসেছিলেন চিকিৎসা করানোর জন্য অভিযোগ হসপিটালের ইমারজেন্সি কেটে দীর্ঘক্ষন ধরে দাঁড়িয়ে থেকে চিকিৎসা না পেয়ে তার মৃত্যু হয়েছে। আরও অভিযোগ হসপিটালের কর্মরত ব্যক্তিদের অনেক কাকুতি-মিনতি করে ও তার চিকিৎসার কোনো উদ্যোগই নেয়া হয়নি। রোগীকে অ্যাম্বুলেন্স এর মধ্যেই রেখে দেয়া হয় দীর্ঘক্ষন ধরে কোন চিকিৎসক একেবারের জন্য আসেনি ওই রোগীকে দেখতে। ফলে কোনরকম চিকিৎসা না পেয়ে তার মৃত্যু ঘটেছে বলে পরিবারের লোকের। এরপরই রোগীর পরিবারের লোকজন উত্তেজিত হয়ে পড়ে চিকিৎসা না পেয়ে কোভিড আক্রান্তরোগী মৃত্যুর অভিযোগ আরামবাগ সুপার স্পেশালিটি হাসপাতালের বিরুদ্ধে। কবিতা আক্রান্তের মৃত্যু হল অ্যাম্বুলেন্স এর মধ্যেই।
অভিযোগ দীর্ঘক্ষণ ধরে রোগীকে এম্বুলেন্স এর মধ্যে রেখে হাসপাতালে ইমার্জেন্সি গেটের সামনে চিকিৎসার জন্য কর্মরত ব্যক্তিদের জানালেও তারা কোনো রকমের ব্যবস্থা গ্রহণ করেন এমনকি রোগীকে নিয়ে যাওয়ার জন্য টেচারও কেউ দেয়নি । জানা গেছে খানাকুলের জয়রামপুরে বাসিন্দা ওই ব্যক্তি শ্বাসকষ্ট নিয়ে আরামবাগ সুপার স্পেশালিটি হাসপাতাল এসেছিলেন চিকিৎসা করানোর জন্য অভিযোগ হসপিটালের ইমারজেন্সি কেটে দীর্ঘক্ষন ধরে দাঁড়িয়ে থেকে চিকিৎসা না পেয়ে তার মৃত্যু হয়েছে। আরও অভিযোগ হসপিটালের কর্মরত ব্যক্তিদের অনেক কাকুতি-মিনতি করে ও তার চিকিৎসার কোনো উদ্যোগই নেয়া হয়নি। রোগীকে অ্যাম্বুলেন্স এর মধ্যেই রেখে দেয়া হয় দীর্ঘক্ষন ধরে কোন চিকিৎসক একেবারের জন্য আসেনি ওই রোগীকে দেখতে। ফলে কোনরকম চিকিৎসা না পেয়ে তার মৃত্যু ঘটেছে বলে পরিবারের লোকের। এরপরই রোগীর পরিবারের লোকজন উত্তেজিত হয়ে পড়ে ব্যাপক উত্তেজনা ছড়ায় হসপিটাল চত্বরে ঘটনার খবর পেয়ে আরামবাগ থানার পুলিশ পৌঁছে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনে। এ বিষয়ে পরিবারের পক্ষ থেকে স্বাস্থ্য দপ্তরে অভিযোগ করবেন বলেও জানিয়েছেন। উত্তেজনা ছড়ায় হসপিটাল চত্বরে ঘটনার খবর পেয়ে আরামবাগ থানার পুলিশ পৌঁছে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনে। এ বিষয়ে পরিবারের পক্ষ থেকে স্বাস্থ্য দপ্তরে অভিযোগ করবেন বলেও জানিয়েছেন।
