কুড়মি আন্দোলকারীরা দিলীপ ঘোষের বাড়ি ঘেরাও করবে অভিষেকের বক্তব্য,,
হুগলি, ২৫ মে:- দিলীপ ঘোষ,একবার তো উনি পাঠিয়েছিলেন লোক টাকা দিয়ে গাড়ি দিয়ে মিউনিসিপ্যালিটির জলের ট্যাঙ্কার দিয়ে লাভটা কি হল।দিলীপ ঘোষ জঙ্গলমহলের ছেলে।কুড়মি আদিবাসীদের ভালো করে জানে আর তারা আমাদের ভোটও দিয়েছে।ওনারা কালীঘাট থেকে বলে দেন যে জঙ্গলমহল হাসছে। অথচ কুড়িরাও কাঁদছে আদিবাসীরা ও কাঁদছে, ভূমিজ মুন্ডা সাঁওতাল সবাই কাঁদছে।আজ বারো বছরে জঙ্গলমহলে খাবার জলটা পৌঁছে দিতে পারেননি।দিলীপ ঘোষ জঙ্গলমহলের ছেলে কাটমানি খাওয়া নেতা নয় পান্তা খাওয়া নেতা।
অভিষেকের জনসংযোগ কর্মসূচির বিরুদ্ধে হাইকোর্টে শুভেন্দু। অনুমতি ছাড়াই ইটাহার, ফরাক্কায় জাতীয় সড়কে মিছিল অভিষেকের। দীর্ঘক্ষণ আটকে যায় রাস্তা। জনস্বার্থ মামলায় দাবি বিরোধী দলনেতার,,,
দিলীপ ঘোষ,অবশ্যই হওয়া উচিত। এমনিতেই পশ্চিমবঙ্গে রাস্তাঘাটের অবস্থা খারাপ মানুষের জীবনযাত্রার অবস্থা খারাপ।তারপরে রোডসো করতে গিয়ে জীবনযাত্রা বন্ধ করে দেয়ার অধিকার কেউ দেয়নি। এখন নির্বাচনে নেই কিছু নেই মানুষকে কষ্ট দেওয়ার রাজনীতি করছেন। তৃণমূলে নবজোয়ার কর্মসূচিতে আজও পুরুলিয়ায় অভিষেক। রোড শো থেকে জনসংযোগ। একগুচ্ছ কর্মসূচি। প্রান্তিক জেলা থেকে কী বার্তা, নজর রাজনৈতিক মহলের। দিলীপ,,ঘুরে নিন! রাজত্ব ওনাদের কিন্তু মানুষ ওনাদের সঙ্গে নেই।
পুরুলিয়ায় দূর্ঘটনায় আহতদের উদ্ধারে পুলিশ ডেকে পাওয়া যায়নি,,
দিলীপ,,আপনারা দেখেছেন বাঁকুড়ায় পরীক্ষা বন্ধ করে দেয়া হয়েছে কলেজে কারণ কলেজে পুলিশ থাকবে। এত যদি নবজর এত সমর্থন তাহলে এত পুলিশ নিয়ে যেতে হচ্ছে কেন?একেতো পুলিশ নেই সিভিক পুলিশ দিয়ে সব চলে। তারপরে যে কটা পুলিশ আছে তারা রাজকুমারকে রক্ষা করার জন্য ঘুরছে।দুর্ঘটনায় আহতদের তোলা লোক নেই।মা মারা গেলে ছেলে কাঁধে করে নিয়ে যাচ্ছে বাচ্চা মারা গেলে বাবা ব্যাকে করে নিয়ে যাচ্ছে। এই ধরনের দুরবস্থা কেন হবে পশ্চিমবঙ্গে? মমতা ব্যানার্জিকে ভাবতে হবে।খালি রাজনীতি করে মোদিকে গালাগাল দিয়ে বেশিদিন চলবে না। মানুষের যেসব পাওনা আছে সেই অধিকার কে প্রতিষ্ঠিত করতে হবে।
টিটাগড়-ব্যারাকপুর শিল্পাঞ্চলে বারবার দুষ্কৃতীদের গুলি বোমা হামলা। রাজ্যের আইন শৃঙ্খলার পরিস্থিতি কোথায় ? ব্যারাকপুরের ব্যবসায়ীরা পথে নামছে,,
দিলীপ,এটা সবাই অনুভব করছে।বিরোধী রাজনীতি বাংলায় করা মুশকিল।প্রতিদিন জেলায় জেলায় যেভাবে বোমা বন্দুক হিংসার রাজনীতি চলছে।এবং সেই হিংসার শিকার তৃণমূলের নেতারা হচ্ছে। এর ফলে যারা সাধারন মানুষ জন্য এই তৃণমূল সরকারকে এনেছিল তাদের শান্তি নষ্ট হয়েছে।সত্যি এটা চিন্তার বিষয় যেভাবে বোমা ফাটছে বিস্ফোরণ হচ্ছে অনেক মারা যাচ্ছে দিনে কি হবে।
হাওড়া কদমতলায় ব্যবসায়ী থ্রেট – টিএমসি মনোজের পার্টি অফিসে ডেকে,,
দিলীপ,,বড় বড় শিল্পপতি তারা তো বাংলা ছেড়ে আগেই চলে গেছে, যাদের যাওয়ার জায়গা নেই সামান্য পুজিনে ব্যবসা করে তারা অল্প কর্মচারী নিয়ে কোনোমতে টিকে আছেন।তাদের ওপর কাঠ মানি তোলাবাজি অত্যাচার চলছে।এমএলএ মন্ত্রী ডেকে ধমকি দেয় তাহলে সে কি ব্যবসা করবে।তারা এখানে কেন পুঁজি লাগিয়ে মার খাবে।
উচ্চ মাধ্যমিকে প্রাপ্ত নম্বর ০, তারপরেও প্রাথমিকে চাকরি! ০ পেয়ে চাকরি হয় কী করে? প্রশ্নে শোরগোল,,
দিলীপ,এরকম অনেক চাকরি হয়েছে তাই তো ৩৬ হাজার চাকরি যাওয়ার কথা উঠেছে। এই ধরনের নাম্বার বাড়িয়ে অনেক চাকরি দেওয়া হয়েছে।তারি তদন্ত চলছে। রাজ্যের শিক্ষা বিভাগকে একেবারে মাছের বাজার করে দেওয়া হয়েছে যে কারণে ভবিষ্যৎ অন্ধকার।
এগড়া যাচ্ছেন না মমতা,,
দিলীপ,,সব জায়গা থেকে উনি পিছিয়ে আসছেন।বলেছিলেন নীতি আয়োগ মিটিংয়ে যাবেন সেখানে গেলেন না। এগরায় গিয়ে মুখ দেখানোর জায়গা নেই। ভয়ংকর পরিস্থিতি গরীব মানুষ মারা যাচ্ছে। ভিডিও সেই পরিস্থিতির ভয় পাচ্ছেন তাই যাচ্ছেন না।