সুদীপ দাস, ২৫ আগস্ট:- শোলা শিল্প বাঁচাতে উদ্যোগী হোক সরকার দাবী শিল্পীদের। একটা সময়ে যেই শিল্পের দৌলতে বাঙালীরা পদবীর পরিচয় পায়, সেই শিল্পই বর্তমানে ধুঁকতে শুরু করেছে। মালাকার পদবী পাওয়া সেইসমস্ত বংশের দেখা মিললেও পেট বাঁচাতে তাঁরা অন্য পেশাকে বেঁচে নিয়েছেন। আর এখনও যারা শোলা শিল্পের শিখা কোনওমতে জ্জ্বালিয়ে রেখেছেন তাঁদের বক্তব্য সরকার হস্তক্ষেপ না করলে অচিরেই হারিয়ে যাবে এই শিল্প। হুগলীর সিঙ্গুরের ঘনশ্যামপুরে মালাকার সম্প্রদায়ের বাস। ফুল বা শোলার মালা তৈরী করতেন যারা তাঁরাই এই মালাকার গোষ্ঠী। একটা সময়ে ওই এলাকায় থাকা মালাকাররা শোলা শিল্পের সাথে যুক্ত ছিলো। কিন্তু বাজারের মন্দায় এখন শোলা শিল্পকে আঁকড়ে বেঁচে রয়েছে শুধুমাত্র একটি পরিবার। সেই পরিবারের বাসিন্দা রথীন মালাকার। বিগত চার পুরুষ ধরে তিনি এই কাজ করে চলেছেন। কিন্তু বর্তমানে নানা কারনে শোলা শিল্পের অবস্থা খারাপ।
Related Articles
দুই লরির মুখোমুখি সংঘর্ষে মৃত দুই, চাঞ্চল্য সিঙ্গুরে
হুগলি, ১৩ জুন:- দুটি লরির মুখোমুখি সংঘর্ষে মৃত্যু হল দুই ব্যক্তির। মঙ্গলবার ভোর বেলা ঘটনাটি ঘটে সিঙ্গুরের পুরুষোত্তমপুর এলাকায় বৈদ্যবাটি তারকেশ্বর রোডে। স্থানীয় ও পুলিশ সূত্রে জানা গেছে, ভোর ৫টা নাগাদ সিঙ্গুরের দিকে থেকে একটি বালি বোঝাই লরি বৈদ্যবাটি র দিকে যাচ্ছিল, অন্যদিকে বৈদ্যবাটির দিক থেকে একটি লরি সিঙ্গুরের দিকে যাচ্ছিল। সিঙ্গুরের পুরুষোত্তমপুর কলাহাট এলাকায় […]
ট্রেনের চাকা বন্ধ হতেই পেটে টান পড়েছে রেলের হকারদের।
হুগলি,২৫ এপ্রিল:- কোভিড ১৯ এর মোকাবিলায় লক ডাউনে ট্রেনের চাকা বন্ধ হতেই পেটে টান পড়েছে রেলের হকারদের।ব্যবসাপত্র বন্ধ হতেই থমকে গিয়েছে সংসার।কাজ হারিয়ে পরিবারের পেট চালাতে গিয়ে ব্যবসার সামান্য পুঁজি ও শেষ।সব মিলিয়ে টানা লক ডাউনে হাহাকার শুরু হয়েছে রেল হকারদের পরিবারে।পূর্ব রেলের হাওড়া বর্ধমান শাখায় প্রায় হাজারের উপর হকার প্রতিদিন হাওড়া বর্ধমান ট্রেনের কামড়ায় […]
লকডাউনে আটকে পড়া দিনমজুরদের ঘরে ফেরালো মান্নান।
তরুণ মুখোপাধ্যায়,২৬ মার্চ:- বৈদ্যবাটি এবং আরামবাগে আটকে পড়া মুর্শিদাবাদের নির্মাণ কর্মীরা ঘরে ফিরে যাচ্ছেন। বিধায়ক এবং বিরোধী দলনেতা আব্দুল মান্নান এর অনুরোধে সাহায্যের হাত বাড়িয়ে দিলেন মুখ্যমন্ত্রীর দপ্তর। আব্দুল মান্নান জানান এই সমস্ত রাজমিস্ত্রিরা এখানে কাজ করতে এসে লকডাউন এ আটকে পড়েছেন এবং খুব অসহায় অবস্থার মধ্যে ছিলেন। তাদের বাড়ি যাবার কোন রকম সুযোগ হচ্ছিল […]