এই মুহূর্তে জেলা

অগ্নিমূল্য হলেও জামাই আদরে খামতি নেই শাশুড়ি মায়ের।

হাওড়া , ১৬ জুন:- জামাইয়ের প্লেট সাজাতে গিয়ে পকেট ফাঁকা শ্বশুরকূলের। আজ বুধবার বাঙালির বারো মাসে তেরো পার্বণ তার মধ্যে একটি জামাইষষ্ঠী। মাছ-মাংস তো আছেই সঙ্গে দই মিষ্টি আর আছে রকমারি ফল। জামাই আদরে সব ব্যবস্থাই থাকছে। তবে সব জোগাড় করতে কার্যত ফাঁকা হচ্ছে মধ্যবিত্ত বাঙালি। কিন্তু উপায় নেই জামাইষষ্ঠী বছরে একবারই আসে এই দিন যদি জামাইকে আদরে আবদারে কমতি থাকে তাহলে সেটা কি আর মানা যায়। জামাই বলে কথা সে তো আর রোজ রোজ খেতে আসছে না। বিধি নিষেধ কিছুটা শিথিল হয়েছে। এই সুযোগে কাছাকাছি যে জামাইরা থাকেন তারা পৌঁছে যাচ্ছে তাদের শ্বশুর কুলে। আয়োজনের বিরাম নেই শ্বশুরবাড়িতে। কেউ কেউ জানাচ্ছে যে তাদেরকে সাধ্যের বাইরে গিয়েও কিছুটা করতে হচ্ছে উপায় নেই। এক শাশুড়ি মা (কনক বর) তিনি জানান যে, বাজার একদম হালকা রয়েছে। কিন্তু জিনিসপত্রের দাম খুব চড়া রয়েছে এই জামাইষষ্ঠীর জন্য। তিনি জানান যে বাজারে সব জিনিসে চড়া দাম থাকলেও জামাইয়ের আদরে যাতে কোথাও থামতে না থাকে সেই কারণে জামাইয়ের জন্য তিনি বাজার থেকে শাকসবজি থেকে শুরু করে ফলমূল মাছ-মাংস সবই নিয়েছেন। যাতে কোথাও জামাই আদরে খামতি না থাকে। তাই তিনি এই বৃষ্টি মাথায় করে যেহেতু সকাল থেকে প্রচুর বৃষ্টি হচ্ছে তাও সেই বৃষ্টি মাথায় করে তিনি জামাইয়ের জন্য বাজার করতে বেরিয়েছেন।

আবহাওয়া দপ্তর থেকে জানানো হয়েছে যে কিছু কিছু জেলায় টানা তিন দিন বৃষ্টির সম্ভাবনা আছে। আজ বুধবার সকাল থেকে বৃষ্টি শুরু হয়েছে সেই কারণে এই জামাইষষ্ঠীর বাজারেও মার খাচ্ছেন সবজি বিক্রেতারা। একদিকে যেমন কিছু কিছু সবজির চড়া দাম আবার একদিকে এই বৃষ্টি নাজেহাল অবস্থায় ক্রেতা থেকে বিক্রেতা উভয়। কিছু কিছু সবজি বিক্রেতা জানাচ্ছে যে জামাইষষ্ঠীর বাজারে যেরকম বাজার খারাপ গেছে এর থেকে অন্যদিন বাজার অনেক ভালো থাকে। তারা পাশাপাশি আরো জানায় যে আজ বাজারে বিমস এর মূল্য প্রায় ১৫০ টাকা কেজি এটাই আপাতত বাজারে সবথেকে সবজির মধ্যে চড়া দাম। বাদবাকি সবজি মধ্যবিত্তের নাগালের মধ্যে থাকলেও বৃষ্টির জন্য ও লকডাউন এর কারণে বাজার একদম খারাপ যাচ্ছে। কারণ মানুষ যে বাজারে এসে বাজার করবে তার কাছে পয়সা থাকলে তো সে আসবে এমনই জানাচ্ছে বিক্রেতারা।জামাইয়ের প্লেট সাজাতে গিয়ে পকেট ফাঁকা শ্বশুরকূলের। আজ বুধবার বাঙালির বারো মাসে তেরো পার্বণ তার মধ্যে একটি জামাইষষ্ঠী ।মাছ-মাংস তো আছেই সঙ্গে দই মিষ্টি আর আছে রকমারি ফল। জামাই আদরে সব ব্যবস্থাই থাকছে। তবে সব জোগাড় করতে কার্যত ফাঁকা হচ্ছে মধ্যবিত্ত বাঙালি। কিন্তু উপায় নেই জামাইষষ্ঠী বছরে একবারই আসে এই দিন যদি জামাইকে আদরে আবদারে কমতি থাকে তাহলে সেটা কি আর মানা যায়। জামাই বলে কথা সে তো আর রোজ রোজ খেতে আসছে না। বিধি নিষেধ কিছুটা শিথিল হয়েছে। এই সুযোগে কাছাকাছি যে জামাইরা থাকেন তারা পৌঁছে যাচ্ছে তাদের শ্বশুর কুলে। আয়োজনের বিরাম নেই শ্বশুরবাড়িতে। কেউ কেউ জানাচ্ছে যে তাদেরকে সাধ্যের বাইরে গিয়েও কিছুটা করতে হচ্ছে উপায় নেই।

এক শাশুড়ি মা (কনক বর) তিনি জানান যে, বাজার একদম হালকা রয়েছে। কিন্তু জিনিসপত্রের দাম খুব চড়া রয়েছে এই জামাইষষ্ঠীর জন্য। তিনি জানান যে বাজারে সব জিনিসে চড়া দাম থাকলেও জামাইয়ের আদরে যাতে কোথাও থামতে না থাকে সেই কারণে জামাইয়ের জন্য তিনি বাজার থেকে শাকসবজি থেকে শুরু করে ফলমূল মাছ-মাংস সবই নিয়েছেন। যাতে কোথাও জামাই আদরে খামতি না থাকে। তাই তিনি এই বৃষ্টি মাথায় করে যেহেতু সকাল থেকে প্রচুর বৃষ্টি হচ্ছে তাও সেই বৃষ্টি মাথায় করে তিনি জামাইয়ের জন্য বাজার করতে বেরিয়েছেন। আবহাওয়া দপ্তর থেকে জানানো হয়েছে যে কিছু কিছু জেলায় টানা তিন দিন বৃষ্টির সম্ভাবনা আছে। আজ বুধবার সকাল থেকে বৃষ্টি শুরু হয়েছে সেই কারণে এই জামাইষষ্ঠীর বাজারেও মার খাচ্ছেন সবজি বিক্রেতারা। একদিকে যেমন কিছু কিছু সবজির চড়া দাম আবার একদিকে এই বৃষ্টি নাজেহাল অবস্থায় ক্রেতা থেকে বিক্রেতা উভয়। কিছু কিছু সবজি বিক্রেতা জানাচ্ছে যে জামাইষষ্ঠীর বাজারে যেরকম বাজার খারাপ গেছে এর থেকে অন্যদিন বাজার অনেক ভালো থাকে। তারা পাশাপাশি আরো জানায় যে আজ বাজারে বিমস এর মূল্য প্রায় ১৫০ টাকা কেজি এটাই আপাতত বাজারে সবথেকে সবজির মধ্যে চড়া দাম ।বাদবাকি সবজি মধ্যবিত্তের নাগালের মধ্যে থাকলেও বৃষ্টির জন্য ও লকডাউন এর কারণে বাজার একদম খারাপ যাচ্ছে ।কারণ মানুষ যে বাজারে এসে বাজার করবে তার কাছে পয়সা থাকলে তো সে আসবে এমনই জানাচ্ছে বিক্রেতারা।