হুগলি , ২৪ আগস্ট:- বলাগড়ের ডুমুরদহ এলাকায় প্রায় ২০০ টি পরিবার এই শিল্পের সাথে যুক্ত।করোনা পরিস্থিতিতে লকডাউনের ফলে এই শিল্প এখন প্রায় বন্ধের মুখে।ফলে চরম অসহায় অবস্থায় দিন কাটাচ্ছেন তারা ।একটা সময় ডুমুরদহ এলাকায় হিরু ডাকাত ও বিশে ডাকাত রণপা সেজে ডাকাতি করত। এখন তারা নেই ,কিন্তু রনপা শিল্প রয়ে গেছে । বর্তমানে ২০০ টিরও বেশি পরিবার এই শিল্পকলার সঙ্গে যুক্ত। সংসার চলে রনপা শিল্পের কাজের মধ্য দিয়ে। শিল্পীর কোথায়, লকডাউনের ফলে চরম সমস্যায় পড়েছেন তারা ।বেশ কয়েকজন শিল্পী ভাতা পেলেও অনেকেই তা থেকে বঞ্চিত । ফলে নুন আনতে পান্তা ফুরায় সংসারে। বাধ্য হয়েই অনেকে অন্য পেশায় যুক্ত হচ্ছেন তারা।কিন্তু বাপ ঠাকুদ্দার তৈরি করা শিল্পকলা ছেড়ে যেতেও পারছেন না। তাদের দাবি সরকার তাদের শিল্পী ভাতা দেওয়ার ব্যবস্থা করুক। করোনা সচেতনতার বার্তা হিসেবে একটি হ্যান্ডবিল নিজেরাই উদ্যোগ নিয়ে এলাকায় ঘুরে ঘুরে তা বিলি করছে এখন। এই উদ্যোগকে এলাকার মানুষ সাধুবাদ জানিয়েছে। এখন দেখার এইসব অভাব অনটনে থাকা রনপা শিল্পীদের করুণ অবস্থা কবে ঘোচে সেই দিকে তাকিয়ে এইসব রনপা শিল্পীরা।
Related Articles
মান অভিমান আছে বলে পার্টি ছেড়ে চলে যাবনা , আমার নেত্রী মমতা , আমার দল তৃণমূল , বললেন প্রসূন।
হাওড়া , ১৬ জানুয়ারি:- “মান অভিমান আমার মনের ভিতরেও আছে। সেটা দিদির ( মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় ) সঙ্গে কথা বলে ঠিক করব। কিন্তু মান অভিমান দেখিয়ে পার্টি ছেড়ে চলে যেতে পারব না। ২০২১এ মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়কে মুখ্যমন্ত্রী দেখে তারপরই আমি আমার মান অভিমানের কথা বলব।” বললেন হাওড়া সদর লোকসভা কেন্দ্রের তৃণমূল কংগ্রেস সাংসদ প্রসূন বন্দ্যোপাধ্যায়। শনিবার তিনি […]
মানুষের ওপর অত্যাচারের বিরুদ্ধে গণ প্রতিরোধ হবেই ,দলীয় কর্মীর বাড়িতে বললেন সাংসদ অর্জুন সিং।
কলকাতা, ২৪ আগস্ট:- মানুষের ওপর অত্যাচার চরম সীমায় পৌঁছে গিয়েছে। এবার গণ প্রতিরোধ হবেই। মঙ্গলবার বেলায় জগদ্দলের পাল ঘাট রোডে আক্রান্ত দলীয় কর্মী রোহিত সাউ ওরফে বান্টি বর্মার বাড়িতে গিয়ে বললেন ব্যারাকপুর কেন্দ্রের সাংসদ অর্জুন সিং। সঙ্গে ছিলেন তার পুত্র বিধায়ক পবন কুমার সিং। প্রসঙ্গত, রবিবার বেলায় ঘর থেকে টেনে বাইরে এনে রোহিতকে বেধড়ক পেটায় […]
নয়া টালা ব্রিজের কাজ দেড় বছরে শেষ হয়ে যাবে বলে রাজ্য সরকার আশাবাদী।
কলকাতা , ২৫ ডিসেম্বর:- রেলমন্ত্রক প্রস্তাবিত নয়া টালা ব্রিজের নকশা অনুমোদন করেছে। ফলে আগামী দেড় বছরে এই সেতুর নির্মাণ কাজ শেষ হয়ে যাবে ও ২০২২ সালের মাঝামাঝি সময়ে এই সেতু উদ্বোধন করে তা জনগনের জন্য খুলে দেওয়া যাবে বলে রাজ্য সরকার আশাবাদী। টালা ব্রিজ ভেঙে নতুন করে তা তৈরি করছে রাজ্য সরকার। রেলের অংশে এই […]