এই মুহূর্তে কলকাতা

ইউনিয়নের নামে অসভ্যতা, প্রতিবাদে কলম ধরলেন ক্ষুব্দ সম্পাদক।

 

সোজাসাপটা ডেস্ক,৯ মে:- লকডাউনের বাজার বিজ্ঞাপন নেই, বিপাকে বাংলার সমস্ত সংবাদ মাধ্যম। এই চরম সংকটের সময়ও আজকাল চলছে। কর্মীরা বেতনও পাচ্ছেন। আশাকরি আগামী দিনে সংকট কাটিয়ে গর্বের সঙ্গেই আবার মাথা উঁচু করে দাঁড়াবে আজকাল। সঙ্কটজনক এই পরিস্থিতিতে ইতিমধ্যেই অনেক সংস্থা তাদের কর্মীদের বেতন কেটেছে। শুধু তাই নয় জানিয়েও দিয়েছে কম বেতনে না পোশালে চাকরি ছেড়ে চলে যেতে। অনেক সংস্থা আবার কর্মীদের সরাসরি মাইনে না দেওয়ার কথাও বলে দিয়েছে। কেউ আবার চাকরি নেই স্পষ্ট জানিয়ে দিয়েছে। এই সংকটের সময়েও আজকাল কর্মীদের পাশেই রয়েছে। জানা গেছে চলতি মাসে আজকাল কর্তৃপক্ষ মোটা বেতনে কর্মরত কর্মীদের বেতনের একটা ছোট অংশ একসঙ্গে না দিয়ে দেরিতে দেওয়ার কথা ঘোষণা করে। এই নিয়ে সংস্থার গুটি কয়েক কর্মী তেলে বেগুনে জ্বলে ওঠে। সংস্থার বদনামের তোয়াক্কা না করেই নানা ধরণের বিভ্রান্তিকর তথ্য সোশ্যাল মিডিয়ায় ছড়াতে শুরু করে দেন। তাদের মধ্যে একজন আবার নিজেকে ইউনিয়নের নেতা পরিচয় দিয়ে থাকেন। ইউনিয়ন নেতা কর্মীদের স্বার্থ নিয়ে কথা বলে, তবে কখনোই সংস্থার সম্মানহানি করার চেষ্টা করেনা। কর্তৃপক্ষের বিরুদ্ধে ওনার যে অভিযোগই থাকুকনা কেনো তা আলোচনার মাধ্যমে মেটাতে পারতেন। যা ঘটেছে তার উপর রং চড়িয়ে বাজারে ছড়িয়ে কি প্রমান করতে চাইলেন, তা উনিই জানেন।

There is no slider selected or the slider was deleted.

                                                                                                                                                                                                                                           তবে সংস্থার দু একজন কি বললো না বললো তাতে কিছু আসে যায় না। আজকাল সূত্রে জানা গেছে ওই দু তিন জন ছাড়া সংস্থার সকলেই কর্তৃপক্ষের পাশেই রয়েছে। দীর্ঘ সময় ধরেই সোশ্যাল মিডিয়ায় আজকাল পত্রিকা নিয়ে নানান বিভ্রান্তিকর পোস্ট দেখা গেছে। সম্প্রতি সংস্থার গুটি কয়েক অসভ্য কর্মীর আচরণে পত্রিকার সম্পাদক খুবই অনুতপ্ত, বিব্রত হয়ে উঠেছিলেন। তাঁর এই লেখায় সেই ইঙ্গিত স্পষ্ট বোঝা গেছে। কর্তৃপক্ষের উদ্দেশ্যে সোশ্যাল মিডিয়ায় পোস্ট করা কুৎসা সম্প্রতি মাত্রা ছড়িয়েছিল। কমেন্ট, পাল্টা কমেন্ট। জানা গেছে ইউনিয়ন নেতা নামে যে ব্যক্তি এই কুৎসা ছড়াচ্ছিলেন তিনি আদতে এই সমস্ত কুকর্ম করে কর্তৃপক্ষকে চাপে রেখে অফিসে কোনো কাজ করতেন না। তার কাজ ছিল বিভ্রান্তি ছড়িয়ে কর্তৃপক্ষকে বিপাকে ফেলা। জানা গেছে মাস তিনেক আগেই অফিসে দাঁড়িয়ে প্রকাশ্যে কর্তৃপক্ষের নামে কুরুচিকর মন্তব্য করে কর্মীদের হাতে মারও খেয়েছিলেন ওই নেতা। তবুও শিক্ষা হয়নি। সম্পাদকের সরলতার সুযোগ নিয়ে সোশ্যাল মিডিয়ায় একের পর এক কুরুচিকর পোস্ট স্বাভাবিক ভাবেই কর্মীদের মনবলে আঘাত হানতে শুরু করেছিল। পরিস্থিতি সামাল দিতে বাধ্য হয়েই কলম ধরেন সম্পাদক। তাঁর প্রতিবাদ ছাপা হয় পত্রিকায়। সম্পাদকের সেই প্রতিবাদে কর্মীরা তাঁদের হারিয়ে যেতে বসা আস্থা পুনরায় ফিরে পেয়েছেন। লেখার মাধ্যমে সম্পাদক স্পষ্ট করে দিয়েছেন দুষ্ঠ গরুর থেকে শূন্য গোয়াল ভালো।

There is no slider selected or the slider was deleted.

There is no slider selected or the slider was deleted.