এই মুহূর্তে জেলা

এবার শ্রীরামপুরে সব বাজার বন্ধের সিদ্ধান্ত নিল প্রশাসন।

 

হুগলি,২২ এপ্রিল:- দিন যত এগোচ্ছে পশ্চিমবঙ্গে ততই থাবা বসাচ্ছে করোনা।আর তাতেই ঘুম কেড়েছে প্রশাসনের। করোনাকে বাগে আনতে ইতিমধ্যেই নানা পদক্ষেপ গ্রহণ করছে রাজ্য সরকার।  লকডাউন চলছে অনেক দিনই হয়ে গেলো, কিন্তু সেই লকডাউনকে উপেক্ষা করে কোন বিশেষ কারন ছাড়াই বহু মানুষকে রাস্তায় ঘুরতে দেখা যাচ্ছে। সোশ্যাল ডিসটেন্সকে থোড়াই কেয়ার করে রিতিমত বাজার করার হিড়িকে ভিড় জমছে বাজার গুলিতে। হুগলি জেলার শ্রীরামপুরে ইতিমধ্যেই বেশ কয়েকটি জায়গায় থেকে কোরানা আক্রান্ত রোগীর সন্ধান পাওয়া যাচ্ছে, তাদের ইতিমধ্যেই চিকিৎসা শুরু হয়েছে। এক একটি দিন যাচ্ছে, বিভিন্ন অঞ্চল থেকে নতুন করে করোনা রোগীর সন্ধান মিলছে।আর এই নিয়ে এখন চিন্তায় জেলা প্রশাসন, ইতিমধ্যেই হুগলি জেলাকে বিশেষ নজরে রাখতে বেশ কিছু জায়গায়কে বাছাই করে কনটেনমেন্ট জোন করেছে জেলাশাসক। তার মধ্যে শ্রীরামপুরও রয়েছে। 

There is no slider selected or the slider was deleted.

                                                                                                                                                                                                                                        বুধবারও শ্রীরামপুরে একটি করোনা আক্রান্তের সন্ধান পেলো স্বাস্থ্য দপ্তর। তাই এবার আরও কড়া পদক্ষেপ নিল প্রশাসন। এবার থেকে  শ্রীরামপুরের সমস্ত এড়িয়ায় বাজার বন্ধের সিদ্ধান্ত নেওয়া হলো।এই শহরের মাহেশ বাজার,টিন বাজার, পাঁচুবাবু বাজার মল্লিক পাড়া বাজার (বেল্টিং) সহ নামকরা বাজার গুলি সম্পুর্ন বন্ধ থাকবে। প্রশাসন সুত্রে খবর, পৌর অঞ্চল এলাকা, ওয়ার্ড ভিত্তিক ভেন্ডার নিয়োগ করে বাজার পৌঁছবে বাড়ি বাড়ি, এই সব ভেন্ডারদের কাছে সরকারি অনুমতি পত্র থাকবে।খুবই প্রয়োজন মুদিখানা দোকান সকাল ১২ টা পর্যন্ত খোলা থাকছে।ঔষধের দোকান সহ অতি প্রয়জনীয় সামগ্রী এই নিয়মের বাইরে রাখা হচ্ছে।  শুধু তাই নয় এবার শক্ত হাতে  পথে দেখা যাবে পুলিশকেও, উপযুক্ত কারন না দেখাতে পারলে বাইরে বের হওয়া নাগরিকদের গ্রেপ্তার পর্যন্ত করতে পারে পুলিশ।  সব মিলিয়ে শ্রীরামপুর নিয়ে বেশ চিন্তিত প্রশাসন।

There is no slider selected or the slider was deleted.

There is no slider selected or the slider was deleted.