এই মুহূর্তে জেলা

ফেব্রুয়ারি মাসে লকডাউন না করে দেশবাসীকে বিপদের মুখে ঠেলেছেন প্রধানমন্ত্রী , তোপ কল্যাণের।

হুগলি,৪ এপ্রিল:-,৪ এপ্রিল:- করোনাভাইরাস মোকাবিলায় অনেক আগে থেকেই পরিকল্পনা করা উচিত ছিল কেন্দ্রীয় সরকারের। আজ হুগলির কানাইপুরে গরিব মানুষের মধ্যে খাদ্যবস্তু বিতরণ করতে এসে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির তীব্র সমালোচনা করলেন শ্রীরামপুরের সাংসদ কল্যাণ বন্দোপাধ্যায় । কল্যানবাবুর অভিযোগ আমাদের দেশে জানুয়ারির দ্বিতীয় সপ্তাহ থেকে করোনার প্রকোপ শুরু হয়েছে অথচ তিনি এ ব্যাপারে কোনোরকম পরিকল্পনা গ্রহণ করলেন না। এই ভয়াবহ ব্যাধির প্রতিরোধ ব্যবস্থা নিয়ে রাজ্যগুলির সঙ্গে কোন কথা বললেন না। কিভাবে সি ,এ ,এ বিল পাস করানো যায় তা নিয়েই ব্যস্ত থাকলেন প্রধানমন্ত্রী ও তার সভাসদরা।  এর ফলে একটা অস্থির অবস্থার সৃষ্টি হল দেশে।  কোনরকম সমন্বয় বৈঠক করলেন না রাজ্যগুলির সঙ্গে । লোকসভার মাননীয় সদস্য সৌগত রায় তৃণমূল কংগ্রেসের পক্ষ থেকে দাবি করেছিলেন অবিলম্বে লোকসভা বন্ধ করে দেয়া হোক।

There is no slider selected or the slider was deleted.

                                                                                                                                                                                                                                                                                                                                                                                                                     সেই সময়ে প্রধানমন্ত্রী সৌগত বাবুকে কে বলেছিলেন কি বাচ্চা ছেলের মতন ছুটির বায়না করছেন। আমাদের দেশের ৩৮ কোটি শ্রমিক এবং ৬৫ কোটি কৃষক বাস করেন । ১৩০ কোটি ভারতবাসীর মধ্য ১০৩ কোটি কৃষিজীবী এবং শ্রমজীবী মানুষ এদের পাশে কিভাবে সরকার দাঁড়াবে। এই নিয়ে প্রতিরোধের কোন রকম ব্যবস্থা নেয়া হলো না। যে সমস্ত শ্রমিকরা অন্য রাজ্যে থাকেন তারা কিভাবে ফিরবে তারা কীভাবে তাদের সংসার চলবে সে ব্যাপারে একটা বলা হলো না।অনেক আগে থেকে আমাদের মাননীয় মুখ্যমন্ত্রী দাবি করেছিলেন অবিলম্বে ইন্টারন্যাশনাল ,ডোমেস্টিক বিমানগুলি বন্ধ করা হোক। কল্যানবাবু জানালেন সবথেকে বড় কথা লকডাউনটা কখন করা হলো ? যখন মধ্যপ্রদেশে বিজেপি সরকার তৈরি হল । এটা সম্পূর্ণ একটা রাজনৈতিক অভিসন্ধি বলে মন্তব্য করেন কল্যাণ বন্দোপাধ্যায় । আজ কল্যান বন্দোপাধ্যায় ছাড়াও ছিলেন উত্তরপাড়ার বিধায়ক প্রবীর ঘোষাল , কানাইপুর পঞ্চায়েতের প্রধান আচ্ছালাল যাদব এবং উত্তরপাড়া পুরসভার পৌরপ্রধান তথা হুগলি জেলা তৃণমূল কংগ্রেসের সভাপতি দিলীপ যাদব ।

There is no slider selected or the slider was deleted.

There is no slider selected or the slider was deleted.