কলকাতা,১১ মার্চ :- সারা রাজ্যে মাছ ডিম সহ বিভিন্ন কৃষিজ পণ্য অবাধে এক জেলা থেকে অন্য জেলায় চলাচলের সুযোগ করে দিতে রাজ্য সরকার চেকপোস্ট তুলে দিচ্ছে। মুখ্যমন্ত্রী মমতা ব্যানার্জি আজ নবান্নে জানিয়েছেন পণ্য চলাচলের ওপর নজরদারি করার জন্য সারা রাজ্যে কৃষি বিপনন দপ্তরের অধীনে ১০৯ টি চেকপোস্ট ছিল। ২২ টি নিয়ন্ত্রিত বাজার কমিটি এগুলি পরিচালনা করত।কিন্তু চেকপোস্টে দীর্ঘ সময় আটকে থাকার কারণে মাছ ডিম সহ বিভিন্ন পচনশীল কৃষি পণ্য নষ্ট হয়ে যাচ্ছিল বলে বিভিন্ন ব্যবসায়ী সংগঠন একাধিকবার সরকারের কাছে অভিযোগ জানিয়েছে। তার পরিপ্রেক্ষিতেই আগামী পয়লা এপ্রিল থেকে এই চেকপোস্ট গুলি তুলে দেওয়ার সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে। মুখ্যমন্ত্রী বলেন রাজ্য সরকারের নীতি হলো এক রাজ্য এক বাজার। তাই রাজ্য সরকারের ২০০ কোটি টাকা লোকসান হলেও এখন থেকে রাজ্যের সব জেলায় অবাধে কৃষিপণ্য চলাচলের ব্যবস্থা করে দেওয়া হচ্ছে। ওই চেকপোস্ট গুলিতে কর্মরত সাড়ে ছশ কর্মীকে নিকটবর্তী কৃষক মান্ডি ও কৃষি বাজারে পুনর্বাসন দেয়া হবে বলেও মুখ্যমন্ত্রী জানিয়েছেন।
Related Articles
এটিএম মেশিনের স্ক্রিন ড্যামেজ করল দুষ্কৃতীরা।
হাওড়া , ৩১ জুলাই:- বৃহস্পতিবার গভীর রাতে হাওড়ার মল্লিকফটক এলাকায় একটি বেসরকারি ব্যাঙ্কের এটিএম কাউন্টারে ঢুকে এটিএম মেশিনের স্ক্রিন ড্যামেজ করে কেউ বা কারা। এই ঘটনা কোনও দক্ষ চোরের কাজ নয় বলেই পুলিশের অনুমান। টাকাপয়সা কিছু খোওয়া যায়নি। সিসিটিভি ফুটেজ পরীক্ষা করে দেখা হচ্ছে। কারা অভিযুক্ত এই ঘটনায় তাদের চিহ্নিতকরণ করা হচ্ছে। শুক্রবার দুপুরেই ঘটনার […]
মহরমের লাঠি খেলার সময় বিদ্যুৎপৃষ্ট হয় মৃত এক আহত চার।
মালদা, ২০ আগস্ট:- মহরমের লাঠি খেলার সময় বিদ্যুৎপৃষ্ট হয় মৃত এক আহত চার। স্থানীয় সূত্রে জানা যায় মহরম উপলক্ষে এদিন সকালে মিলকি আটগামা এলাকায় জৌলুস বের হয়েছিল। ঠিক সেই সময় হাইভোল্টেজ তারে জৌলুসের কিছু অংশ ঠেকে যায়। ঘটনায় তড়িদাহত হয় ৫ জন। এদের মধ্যে তিনজনের অবস্থা আশংকাজনক হওয়ায় তাদের মালদা মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালে নিয়ে আসা […]
করোনা মোকাবিলায় হাসপাতালের সামনেই চিকিৎসক ও নার্সদের থাকার ব্যবস্থা করতে চলেছে রাজ্যসরকার।
প্রদীপ সাঁতরা,২৩ মার্চ:- লকডাউনের মধ্যে সরকারি হাসপাতালে চিকিৎসকদের হাসপাতালের সামনে রাখতে উদ্যোগ নিলেন মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। নবান্ন সূত্রের খবর মুখ্যমন্ত্রী এব্যাপারে রাজ্যের মুখ্যসচিবকে নির্দেশ দিয়েছেন। মুখ্যমন্ত্রী মনে করছেন করোনায় আক্রান্তদের চিকিৎসা করতে গিয়ে পর্যাপ্ত বিশ্রাম পাচ্ছেন না চিকিৎসক ও নার্সরা। তারউপর লকডাউনের ফলে নার্সদের অনেককেই বাড়িতে যেতে অসুবিধে হবে। আর বাড়িতে গেলে তাদের হাসপাতালে […]