অঞ্জন চট্টোপাধ্যায়,১৯ জানুয়ারি:- এ যেন ৯৯ শতাংশ পেয়েও হতাশ ছাত্র , ১০০ শতাংশ না পাওয়ার জন্য। অথচ ফেল করা ছাত্র খুশি ভালো পরীক্ষা দিয়ে। এমন অহংকার কেউ কখনো দেখেছে না কেউ কখনো শুনেছে । ভারতীয় ফুটবল তো দূরের কথা বিশ্ব ফুটবল ও দেখে নি । সেই ভাবমূর্তি শতবর্ষের ক্লাব এ করে চলেছেন আলেহান্দ্র । নিজের প্রথম ডার্বি তে হারের পর সাংবাদিক সম্মেলনে আসে মোরিংহা সহকারী বলেন, গত বছর আমি ক্লাব কে যা দিয়েছি গত চোদ্দ বছর এ ক্লাব পাই নি । এই খবর টা ভাইরাল হতেই লালহলুদ সমর্থক দের কাঁটা ঘায়ে নুনের ছিটে পড়লো । তার ক্লোজ প্রাকটিস এর প্রসঙ্গ তুলতে সাংবাদিক এর ওপর রেগেও গেলেন। আলে স্যার এর নাম এ বিক্ষোভ দিতে দিতে সমর্থকরা বলেন., গো ব্যাক আলে। বিশেষ করে কোচ এর ডিফেন্স মানসিকতা বড়ো ম্যাচ এ নিয়ে প্রশ্ন তাঁদের। লাল হলুদ কোচ নিজেও মেনে নেন সেই কথা । তিনি বলেন, আমরা ডিফেন্স এ অনেক ভুল করেছি তা ঠিক করতে হবে । তবে দলের ফরওয়ার্ড ভালো হয়েছে আগের থেকে আরো ভালো করতে হবে।
এই ম্যাচ এ আমরা আরো গোল দিতে পারতাম। আসলে ডার্বির আগে আমরা দুই ম্যাচ হেরেছি সেই চাপ আমরা নিতে পারি নি। তবে আমি এখনো আসা রাখছি দল ঘুরে দাঁড়াবে। তবে আসার বাণী কিন্তু দিতে পারলেন না ইস্টবেঙ্গল শীর্ষ কর্তা দেবব্রত সরকার। তিনি জানান, এই দলে প্রদীপ ব্যানার্জী, সুভাষ ভৌমিক এলেও এই দল ঘুরে দাঁড়াতে পারবে না। কোচ এই ফুটবলারদের নিয়ে কিছু করতে পারবে না। আমি কলকাতা লীগ থেকে বলে যাচ্ছি ফুটবলার বদল করতে হবে। মঙ্গলবার অজিত আইজাক আসবে উনার সঙ্গে বসবো দেখি কি ভাবে দলকে ঘুরে দাড় করানো যায়। নতুন ফুটবলার নেওয়ার কথাও বলবো। এদিকে এই ডার্বি নায়ক বেইতিয়া বলেন, নিজের সেরা হওয়া থেকে দল জিতলো সেই জিনি টা বেশি ভালো লাগলো। বড় ম্যাচে গোল করার আনন্দ প্রথমবার টের পেলাম। এই ডার্বিতে পুরোনো আবেগ এর বারুদ না করলেও কিন্তু ৬৩ হাজার সমর্থক এসেছিলো। উড়লো সবুজ মেরুন আবির। সঞ্জীব গোয়েঙ্কা কথা রাখলেন খেলা দেখতে এসে বুঝে গেলেন সমর্থকদের মন। ইস্টবেঙ্গল এর স্পেনের কোচ হেরে গিয়ে মুখ পুড়িয়ে খুশি হলেও ডার্বিতে জয়ের খাতা খুলে খুশি নন বাগান কোচ ভিকুনা। তিনি জানান, আরো বেশি গোল আসা করেছিলাম। তবে ইস্টবেঙ্গল ভালো খেলেছে। তাছাড়া গোল পাওয়া পর ওদের খেলা খুলেছিলো। আমরা এর থেকে চার্চিল ম্যাচ এ ভালো খেলেছি। পরের ম্যাচ নেরোকা আরো উন্নতি করতে হবে আমাদের। বাগান কর্তারা আবার হাসতে হাসতে মাঠ থেকে বেরোলেন কারণ তাঁদের আশঙ্কা ছিল এটিকে সঙ্গে এক হওয়াতে বিক্ষোভ বাড়তে পারতো সমর্থকদের ডার্বি হারলে। কিন্তু বড়ো ম্যাচ জয় সব কিছু ভুলিয়ে দিলো। সত্যি ডার্বি কারোর পৌষ মাস কারোর সর্বনাশ।Related Articles
মধ্য হাওড়ায় সংযুক্ত মোর্চা সমর্থিত জাতীয় কংগ্রেস প্রার্থীর প্রচার।
হাওড়া , ২৪ মার্চ:- বুধবার বিকেলে মধ্য হাওড়ার ২৭ নং ওয়ার্ডে পায়ে হেঁটে প্রচার করেন সংযুক্ত মোর্চা সমর্থিত জাতীয় কংগ্রেসের প্রার্থী পলাশ ভান্ডারী। এদিন বিকেল ৫টা নাগাদ চৌধুরী বাগানের বিহারী লাল চক্রবর্তী লেন থেকে কংগ্রেস প্রার্থীর সমর্থনে প্রচার শুরু হয়। বাম ও কংগ্রেস কর্মীরা যৌথভাবে এই প্রচারে নামেন। সিপিএমের প্রাক্তন বিধায়ক অরূপ রায় থেকে শুরু […]
খানাকুলের বন্যা বিধ্বস্ত এলাকার মানুষ শারদ উৎসব হিসেবে পালন করলো জগদ্ধাত্রী পুজোকে।
খানাকুল, ১২ নভেম্বর:- দুর্গাপুজো, কালিরপুজোর পর জগদ্বাত্রী পুজোয় সামিল আপামোর বাঙালী।বন্যা প্রবন খানাকুলের মানুষ শারদ উৎসব হিসাবে পালন জগদ্বাত্রী পুজোকে।এই বছরও খানাকুল জুড়ে জগদ্বাত্রী পুজোর উৎসবে মেতে উঠেছে খানাকুলবাসী।এদিন খানাকুলের নাইট ক্লাব জগদ্ধাত্রী পুজো আট বছরে পদার্পণ করে।এই পূজোর উদ্বোধন করেন সাংসদ অপরুপা পোদ্দার ও আরামবাগ পৌর সভার প্রশাসক স্বপন নন্দী।রাজ্যে চন্দননগরের পর বিখ্যাত জগদ্বাত্রী […]
সুষ্ঠুভাবেই শেষ হলো নবগ্রাম সেবক সংঘ ও সোসাইটির ৭৫ ও ৭৬ বছর পূর্তি উৎসব।
হুগলি, ৯ জানুয়ারি:- নবগ্রাম সেবক সংঘের প্লাটিনিয়াম জুবিলী উৎসব এবং নবগ্রাম সোসাইটির ৭৬ বছর বছরের পূর্তি উৎসব অনুষ্ঠিত হলো গত ৩১ শে ডিসেম্বর বছরের শেষ দিনে। ২০২৪ সালের পয়লা জানুয়ারি বর্ষব্যাপী এই উৎসবে সূচনা হয়েছিল। সারাবছর বিভিন্ন অনুষ্ঠানের পর পুরনো বছরের সমাপ্তি ঘটলো উৎসবের। শেষ দিনে প্রখ্যাত সংগীত শিল্পী নচিকেতা এবং বাচিক শিল্পী ব্রততী বন্দ্যোপাধ্যায়ের […]