এই মুহূর্তে কলকাতা

ছাত্র-ছাত্রীদের পাশে থাকার বার্তা মমতার।


কলকাতা,২৬ ডিসেম্বর:- এটা মানুষের আন্দোলন। আমাদের অধিকার যদি কেউ কেড়ে নেয় তাহলে আমাদের জীবন দিয়ে আন্দোলন চলবে। কেউ যদি জোর করে তাহলে বাংলার মানুষ সেটা মেনে নেবে না। যারা কর্নাটকে মারা গেছে তাদের জন্য সাহায্য করবে তৃণমূল । তৃণমূল ট্রেড শাখার নেতৃত্ব যাবে সেখানে গিয়ে তারা পাশে দাঁড়াবে। ছাত্র ছাত্রীদের উপরে অনেক অত্যাচার করা হচ্ছে আপনাদের উপরে আমাদের পূর্ণ সমর্থন আছে।বৃহস্পতিবার রাজাবাজারে মিছিল শুরুর আগে মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় বলেন, কর্ণাটকের সরকার বলছে, যারা মারা গেছে তারা গুন্ডা ছিল। তাই তাদের পরিবারকে কোন সহযোগিতা করা হবে না।

There is no slider selected or the slider was deleted.

                                                                                                                                                                                                                                                                                                                                      মমতা বলেন, তৃণমূল সাহায্য করবে। তাদের পাশে দাঁড়াতে ট্রেড শাখার কর্মীরা কর্নাটকে যাবে নিহত আন্দোলনকারীদের পরিবারের কাছে। কর্নাটকে নিহত দুই আন্দোলনকারীর পরিবারকে পাঁচ লাখ টাকা করে আর্থিক সাহায্য করার কথা ঘোষণা করলেন মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। বৃহস্পতিবার মাল্লিকবাজারে তিনি জানিয়েছেন, দুই পরিবারকে তৃণমূলের তরফে ৫ লাখ টাকা করে তুলে দেওয়া হবে। দীনেশ ত্রিবেদী এবং দোলা সেন দুজন কর্নাটকে যাবেন বলে জানিয়েছেন মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। কর্ণাটক সরকারের সমালোচনা করে মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় বলেন, কর্ণাটক সরকার তাদের সহযোগিতা করার কথা বলেও পরে না দেওয়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছে।

There is no slider selected or the slider was deleted.

                                                                                                                                                                                                                                                                                                                   বিষয়টিকে দুর্ভাগ্যজনক বলেছেন মুখ্যমন্ত্রী। সব ছাত্র ছাত্রীদের অভিনন্দন জানাচ্ছি। কোন পড়ুয়ার উপরে যদি পদক্ষেপ হয়, তাহলে সবাই রুখে দাঁড়াবেন। এখন যা হচ্ছে স্বাধীনতার সময়েও সেটা হয়নি। ছাত্র ছাত্রীরা দেশের ভবিষ্যত। তাদের উপর যদি এই ধরনের পদক্ষেপ নেওয়া হয়। তাহলে সেটা খুব অন্যায়। এখন মানুষের কথা বলার অধিকার ছিনিয়ে নেওয়া হচ্ছে। এলাকায় এলাকায় পোস্টার দিতে হবে। স্লোগান লিখে সেখানে পোস্টার দিতে হবে। আমরা সবাই নাগরিক পক্ষ ।

There is no slider selected or the slider was deleted.