এই মুহূর্তে কলকাতা

নির্বাচনে প্রথম থেকে শেষ পর্যন্ত কোন হিংসা বরদাস্ত হবে না, স্পষ্ট জানালো কমিশন।


কলকাতা, ১৩ এপ্রিল:- লোকসভা নির্বাচনের প্রথম থেকে শেষ কোনও পর্যায়ে কোনওরকম হিংসা বরদাস্ত করা হবে না বলে নির্বাচন কমিশন স্পষ্ট ভাষায় জানিয়েছে। এদিন সকাল থেকে কমিশনের কর্তারা প্রথম দফার তিনটি জেলা কোচবিহার, জলপাইগুড়ি এবং আলিপুরদুয়ারের জেলাশাসক, পুলিশ সুপারদের সঙ্গে বৈঠকে বসেন৷ দিল্লি থেকে ভিডিয়ো কনফারেন্সে সেই বৈঠকে আইন-শৃঙ্খলা নিয়ে জেলাগুলিকে কড়া বার্তা দেওয়া হয়েছে বলে নির্বাচন কমিশন সূত্রে জানা গেছে। ভোটের সব পর্যায়েই পর্যাপ্ত সংখ্যায় কেন্দ্রীয় বাহিনী মোতায়েন রাখা হবে বলেও কমিশন কর্তারা আশ্বাস দিয়েছেন। প্রথম দফার নির্বাচনী প্রস্তুতি খতিয়ে দেখার পাশাপাশি ওই তিন জেলার ভোটাররা যাতে নিশ্চিন্তে ভোট দিতে আসতে পারেন এবং ভোট শেষ হলে যাতে কোথাও কোনওরকম হিংসা বা সন্ত্রাস না হয়, সেই বিষয়টির উপরে কড়া নজর দিতে বলেছে নির্বাচন কমিশন। এর পাশাপাশি জেলা প্রশাসনের পাশাপাশি পুলিশ সুপার এবং কমিশনারদেরকে নিরপেক্ষভাবে কাজ করার নির্দেশও দেওয়া হয়েছে। শুধু তাই নয়, ভোটের দিন প্রতি এক ঘণ্টা অন্তর ভোট প্রক্রিয়া কতটা এগোল, কোথায় কী ধরনের আইন-শৃঙ্খলা পরিস্থিতি রয়েছে, তা নিয়ে রিপোর্ট জমা দিতে বলা হয়েছে মুখ্য নির্বাচনী আধিকারিকের কার্যালয়ে৷ এর পরে সেই রিপোর্ট পাঠানো হবে দিল্লিতে।

প্রথম দফার নির্বাচনী প্রস্তুতি খতিয়ে দেখার পাশাপাশি ওই তিন জেলার ভোটাররা যাতে নিশ্চিন্তে ভোট দিতে আসতে পারেন এবং ভোট শেষ হলে যাতে কোথাও কোনওরকম হিংসা বা সন্ত্রাস না হয়, সেই বিষয়টির উপরে কড়া নজর দিতে বলেছে নির্বাচন কমিশন। এর পাশাপাশি জেলা প্রশাসনের পাশাপাশি পুলিশ সুপার এবং কমিশনারদেরকে নিরপেক্ষভাবে কাজ করার নির্দেশও দেওয়া হয়েছে। শুধু তাই নয়, ভোটের দিন প্রতি এক ঘণ্টা অন্তর ভোট প্রক্রিয়া কতটা এগোল, কোথায় কী ধরনের আইন-শৃঙ্খলা পরিস্থিতি রয়েছে, তা নিয়ে রিপোর্ট জমা দিতে বলা হয়েছে মুখ্য নির্বাচনী আধিকারিকের কার্যালয়ে৷ এর পরে সেই রিপোর্ট পাঠানো হবে দিল্লিতে। এই তিন জেলার সঙ্গে বৈঠক করতে গিয়ে জেলা প্রশাসনকে ফের শীতলকুচির ঘটনা মনে করিয়ে দেওয়া হয়েছে কমিশনের তরফে৷ শীতলকুচিতে বিধানসভা নির্বাচনের সময় যে অপ্রতিকর ঘটনা ঘটেছিল তার পুনরাবৃত্তি যেন কোনওভাবেই না ঘটে তা দেখতে বলা হয়েছে৷ পাশাপাশি তেমন কোনও ঘটনা ঘটলে তা সহ্য করা হবে না এবং কড়া পদক্ষেপ করা হবে বলেও জানিয়ে দিয়েছে কমিশন। নাকা চেকিংয়ের পরিমাণ আরও বাড়াতে হবে বলে নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। বিএসএফ কর্তাদের সীমান্তে নজরদারি বাড়ানোরও নির্দেশ দেওয়া হয়েছে।