এই মুহূর্তে জেলা

ফলাফলের মাস খানেকের মধ্যে বোর্ড গঠন চন্দননগর পুরনিগমে।

সুদীপ দাস, ৯ মার্চ:- গত মাসের ১২ তারিখ চন্দননগর পুরনিগমের ৩২টি ওয়ার্ডে নির্বাচন সমাপ্ত হয়েছে। একমাত্র ১৭ নম্বর ওয়ার্ডের বিজেপি প্রার্থী মারা যাওয়ায় সেই কেন্দ্রে নির্বাচন স্থগিত রয়েছে। ১৪ই ফেব্রুয়ারী নির্বাচনের ফলাফল ঘোষনা হয়। যেখানে ৩২ টি ওয়ার্ডের মধ্যে ৩১ টিতেই জয়লাভ করে তৃণমূল। শুধুমাত্র ১৬ নম্বর ওয়ার্ডটিতে সিপিএম প্রার্থী জয়লাভ করে। ইতিমধ্যে চন্দননগরের মেয়র পদে পুনরায় আসীন হয়েছেন বিগত বোর্ডের মহানাগরিক রাম চক্রবর্তী। বুধবার এই পুরনিগমের বোর্ড গঠিত হলো। নতুন বোর্ডে ৭ জন মেম্বার ইন কাউন্সিল পদে বসলেন। পাশাপাশি পুরনিগমের ৫ টি বোরোর চেয়ারম্যনও এদিন নির্বাচিত হলো।

মেয়র রাম চক্রবর্তীর হাতে রইলো অর্থ, পূর্ত, বিল্ডিং, বিল্ডিং প্ল্যান, আইন, নগর পরিকল্পনা সহ বেশকিছু গুরুত্বপূর্ণ দপ্তর। ডেপুটি মেয়রের পদে বসলেন চন্দননগরের ৩১ নম্বর ওয়ার্ডের কাউন্সিলর মুন্না আগরওয়াল। পাশাপাশি জনস্বাস্থ্য, পরিবহন, হাউজিং এবং উদ্যানের অতিরিক্ত দ্বায়িত্ব সামলাবেন মুন্না। চন্দননগরের পরিচিত মুখ পার্থ দত্তর হাতে গেলো রাস্তার আলো, তথ্যের অধিকার এবং জন পরিষেবা। শুভেন্দু মুখার্জী পেলেন শিক্ষা, সংস্কৃতি এবং পরিবেশ। পীযুষ বিশ্বাসের হাতে গেলো বাজার ও লাইসেন্স, বিজ্ঞাপন, বিপর্যয় মোকাবিলা ও ত্রান। হিরন্ময় চট্টোপাধ্যায় পেলেন জল সরবরাহ, দারিদ্র দূরীকরন এবং স্বনির্ভর গোষ্ঠী। শুভজিৎ সাউ স্বাস্থ্য ও এনইউএইচএম-এর দ্বায়িত্ব সামলাবেন। অনিমেষ ব্যানার্জী ক্রীড়া, আপদকালীন সেবা, পুনর্বাসন এবং জনগননার দ্বায়িত্ব পেয়েছেন। পাপিয়া সিংহ রায়ের হাতে গেলো মিড-ডে-মিল, গ্যারেজ ও ভান্ডার।