এই মুহূর্তে জেলা

টাচ ফ্রি পোর্টেবল স্যানিটাইজিং সিস্টেম বানিয়ে ভারত সরকারের পেটেন্ট লাভ খুঁদে অভিজ্ঞানের।

সুদীপ দাস, ২৯ ডিসেম্বর:- “বিজ্ঞানের সাথে অভিজ্ঞান এটাই চোদ্দ বর্ষ বয়সী অভিজ্ঞান কিশোর দাসের জীবনের মূলমন্ত্র। ছোটবেলা থেকেই বিজ্ঞান ও প্রযুক্তিবিদ্যার প্রতি তার কৌতূহল এবং অমোঘ আকর্ষণ তাকে এনে দিয়েছে একাধিক জাতীয় এবং আন্তর্জাতিক স্বীকৃতি। ভারত সরকার আয়োজিত এশিয়ার সর্ববৃহৎ ইন্ডিয়া ইন্টারন্যাশনাল সায়েন্স ফেস্টিভ্যালে জিতে নিয়েছে প্রথম পুরস্কার। পরপর দু’বার। দেশ বিদেশের তাবড় তাবড় বিজ্ঞানীদের হারিয়ে। মানবজাতি এবং তার অকৃত্রিম বন্ধু সবুজ পৃথিবীকে রক্ষা করাই তার জীবনর মূলমন্ত্র। তাই তো সে উদ্ভাবন করেছে এমন এক যন্ত্র যার সাহায্যে যানবাহন জনিত বায়ুদূষণকে করা যাবে শূন্য।

সমগ্র বিশ্বের স্বাস্থ্যকর্মীদের জন্য বানানো বিশেষ স্যানিটাইজিং ব্যবস্থা সাম্প্রতিক ভারত সরকারের পেটেন্ট স্বীকৃতি লাভ করেছে। ভারতবর্ষে তথা এশিয়ার প্রথম শল্যচিকিৎসক পন্ডিত মধুসূদন গুপ্তকে নিয়ে বানান তার তথ্যচিত্র লাভ করেছে আন্তর্জাতিক স্বীকৃতি। মঙ্গলবারই অভিজ্ঞানের “টাচ ফ্রি পোর্টেবল অটোমেটিক হ্যান্ড স্যানিটাইজিং সিস্টেম” ভারত সরকারের পেটেন্ট লাভ করে। যার হাত ধরে এই স্বীকৃতি এসেছে তিনি হলেন মহুয়া হোম চৌধুরী। যিনি উড়িষ্যাকে হারিয়ে পশ্চিমবঙ্গের জন্য রসগোল্লার পেটেন্ট এনেছিলেন। অভিজ্ঞানের সাফল্যে খুশি তাঁর পরিবার সহ শুভানুধ্যায়ীরা।