এই মুহূর্তে জেলা

সত্তর শতাংশ কর্মচারী না এলেও অনেক কম সংখ্যক কর্মচারী দিয়েই চালু হয়ে গেলো জেলার বিভিন্ন সরকারি দপ্তরগুলি।


সুদীপ দাস, ৮ জুন:- সরকারি ঘোষণা অনুযায়ী সত্তর শতাংশ কর্মচারী না এলেও তার তুলনায় অনেক কম সংখ্যক কর্মচারী দিয়েই চালু হয়ে গেলো জেলার বিভিন্ন সরকারি দপ্তরগুলি। কর্মচারীদের দাবি ট্রেন চালু না হওয়ায় অনেকেই দূরদূরান্ত থেকে এসে আসতে পারে নি । মহকুমা শাসকের দপ্তরে ট্রেজারি ওয়ান এর কর্মী তুষার পন্ডিত জানালেন আমাদের মাননীয় মহকুমা শাসক বেশ কয়েকটি গাড়ির বন্ধ করেছেন। যারা একটু দূরে থাকেন বিশেষ করে মহিলা কর্মচারীরা তাদের আনা হচ্ছে গাড়িতে। কিন্তু হাওড়া কলকাতা তারকেশ্বর মগরা পান্ডুয়া এইসব অঞ্চল থেকে যে সমস্ত কর্মচারী আসেন তারা আসতে পারছেন না।

আমরা এসডিও সাহেবকে অনুরোধ করেছি যাতে উনি আরো কিছু গাড়ির বন্দোবস্ত করে দেন । করোনার আবহে টানা লকডাউনের পর অফিসে এসে রীতিমতো আতঙ্কিত কর্মচারীরা। যদিও দপ্তর থেকে প্রত্যেকের জন্য গ্লাভস,মাস্ক, সানিটাইজার দেওয়া হয়েছে।এর পরে একশো শতাংশ কর্মচারীরা বিভিন্ন গণপরিবহনে যখন আসা শুরু করবে অফিসগুলিতে সেই সময় কিভাবে সামাজিক দূরত্ব বজায় থাকবে সেই আতংকেই দিন গুনছে কর্মচারী রা।আপাতত অফিস সংলগ্ন এলাকার কর্মচারীরাই এখন সরকারি অফিসের ভরসা।