এই মুহূর্তে জেলা

হুগলিতে আমফান ঘূর্ণিঝড়ে মৃতদের পরিবারকে আড়াই লক্ষ টাকা করে ক্ষতিপূরন তুলে দিলেন মন্ত্রী ফিরহাদ হাকিম।

হুগলি,২৩ মে:- এতবড় ঝড় আসবে সেটা আমরা আশা করিনি,আয়লা ,বুলবুল আমরা দেখেছি কিন্তু এতবড় ঝড় হবে কেউ ভাবতে পারেনি ।এতে কারো কোনো ফেলিওর নেই।সরকার প্রশাসন,কাউন্সিলররা সবাই ঝাঁপিয়ে পরছে।মা নুষের পাশে আমরা আছি, তৃনমূল আছে। শ্রীরামপুরে বললেন পুর ও নগরউন্নয়ন মন্ত্রী ফিরহাদ হাকিম।পুরমন্ত্রী বলেন ,অনেক জায়গায় বিদ্যুৎ নেই, সিইএসসি’র সঙ্গে উচ্চ পর্যায়ের বৈঠক হয়েছে। চেষ্টা করছে যাতে তাড়াতাড়ি রেস্টোর করা যায়।অনেকের কষ্ট হচ্ছে জানি।একটু ধৈর্য ধরতে হবে।ওড়িশায় দেরমাস লেগেছিলো। জল পাচ্ছে না। পুরসভার চেয়ারম্যানদের বলা হয়েছে জলের গাড়ি পৌঁছে দিতে। বিভিন্ন জায়গায় আজও রাস্তা অবরোধ হয়। সে প্রসঙ্গে পুরমন্ত্রী বলেন ,কিছু জায়গায় উস্কানি আছে।

There is no slider selected or the slider was deleted.

আমফান ঘূর্ণিঝড় রূপি দৈত্যের তান্ডব প্রাণ কেরেছে রাজ্যের অনেকের। মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দোপাধ্যায় মৃতদের পরিবারকে আড়াই লক্ষ টাকা করে ক্ষতিপূরন দেওয়ার কথা ঘোষণা করেন। আজ পুর ও নগরউন্নয়ন মন্ত্রী ফিরহাদ হাকিম শ্রীরামপুরে এসে ক্ষতিগ্রস্থদের পরিবারের হাতে চেক তুলে দেন।আমপানে মৃত শ্রীরামপুরের চাতরার বাসিন্দা রাজেশ্বর পাল ও লালবাহাদুর শাস্ত্রী রোডের বাসিন্দা উত্তম পাল ঝড়ের রাতে বাড়ি ফেরার সময় বি পি দে স্ট্রিটে ছিঁড়ে পরে থাকা তারে বিদ্যুৎপৃষ্ট হয়ে মারা যান। চুঁচু্ড়া সুকান্ত নগরের বাসিন্দা সঞ্জিব পোদ্দার বাড়ি চাপা পরে মারা যান।বাঁশবেড়িয়া কল্যান নগরের বাসিন্দা পরশুরাম যাদবের ঘরে গাছ পরে।মৃত্যু হয় তাঁর। ক্ষতিগ্রস্থদের পরিবারের হাতে ক্ষতিপূরনের চেক তুলে দেন মন্ত্রী ফিরহাদ হাকিম। শ্রীরামপুর মহকুমা তথ্য সংস্কৃতি দপ্তরে সংক্ষিপ্ত অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন হুগলি জেলা শাসক ওয়াই রত্নাকর রাও,অতিরিক্ত জেলা শাসক প্রদীপ আচার্য ,মন্ত্রী তপন দাশগুপ্ত, বিধায়ক মানস মজুমদার , স্বাতী খন্দকার, স্নেহাশিষ চক্রবর্তী ,তৃনমূল জেলা সভাপতি দিলীপ যাদব , চন্দননগর পুলিশ কমিশনার হুমায়ূন কবির।