এই মুহূর্তে জেলা

জমি কেনাকে কেন্দ্র করে বিবাদ,মারধর সহ পঞ্চায়েত উপপ্রধানকে হেনস্থার অভিযোগ পঞ্চায়েত সদস্যার স্বামীর বিরুদ্ধে।

হুগলি,৫ মার্চ:-  জমি কেনাকে কেন্দ্র করে বিবাদ,মারধর সহ পঞ্চায়েত উপপ্রধানকে হেনস্থার অভিযোগ পঞ্চায়েত সদস্যার স্বামীর বিরুদ্ধে। হুগলির রবীন্দ্রনগরে জিটি রোডের পাশে দুই সপ্তাহ আগে রথীন দে’র কাছ থেকে একটি জমি কেনেন কোদালিয়া ২ নং গ্রাম পঞ্চায়েতের উপপ্রধান জয়া গিরি।সে বিষয়ে গুণাক্ষরেও টের পাননি মালিকের মেয়ে,প্রতিবেশী থেকে স্থানীয় পঞ্চায়েত সদস্য কেউই।দলবল নিয়ে আজ জিটি রোডের পাশে ওই ঘেরা জমিটি পরিষ্কার করে দখল নিতে যান উপপ্রধান।জমির একপাশে একটি বাড়িতে বসবাস করেন রথীন বাবুর মেয়ে জামাই।তারা জমি পরিষ্কার করতে বাধা দিলে শুরু হয় দুই পক্ষের মধ্যে হাতাহাতি। জমির মালিক দীর্ঘদিন ধরেই এলাকাছাড়া।এলাকাবাসীর অভিযোগ তিন মেয়েকে বঞ্চিত করে গোপনে জমি বেচেছেন রথিন বাবু।

There is no slider selected or the slider was deleted.

                                                                                                                                                                                                                                                উপপ্রধানের কেনা জমির উপরেই রয়েছে রথিন বাবুর মেয়ের জলের পাম্প।উপ প্রধান ওই পাম্প তুলে দিতে বললে উত্তেজিত হয়ে ওঠেন রথিন বাবুর জামাই রাজেশ দেউড়ি ও স্থানীয় ক্লাবের সদস্যরা।ক্লাব সদস্যরা জমির মালিককে ডেকে আনতে বললে বচসা বেঁধে যায় উপপ্রধানের সাথে।মারধোর করা হয় উপ প্রধানের দেওরকে।হাজির হন পঞ্চায়েত প্রধান বিদ্যুৎ বিশ্বাস,খবর দেন পুলিশে।চুঁচু্ড়া থানার পুলিশ ঘটনাস্থলে আসে।জয়া গিরির অভিযোগ,তার দলেরই পঞ্চায়েত সদস্যা কৃষ্ণা মন্ডলের স্বামী স্থানীয় ক্লাব সম্পাদক সুকুমার মন্ডল তাকে হেনস্থা করে।অভিযোগ অস্বীকার করে সুকুমার মন্ডলের দাবী মারধোর বা হেনস্থা করা হয়নি।মেয়েদের বঞ্চিত করে কেন গোপনে জমি বিক্রি হলো সেটা বলতে গেলে উপ প্রধানের সঙ্গীরা মোবাইলে ছবি তুলতে থাকে।বারন করাতে বচসা হয়।

There is no slider selected or the slider was deleted.

There is no slider selected or the slider was deleted.