এই মুহূর্তে জেলা

চুঁচুড়ার গঙ্গা তীরবর্তী এলাকায় ক্ষতিগ্রস্ত মানুষদের হাতে চেক তুলে দেওয়া হলো।

হুগলি,২০ ফেব্রুয়ারি:-  গত ৯ই জানুয়ারী নৈহাটিতে বোমা বিষ্ফোরনকান্ডে চুঁচুড়ার গঙ্গা তীরবর্তী এলাকায় ক্ষতিগ্রস্ত মানুষদের হাতে চেক তুলে দেওয়া হলো। আজ আনুষ্ঠানিকভাবে প্রথম ধাপে ২৫জনের হাতে ৬হাজার ৩০০টাকা করে চেক তুলে দেওয়া হয়। আগামীকাল থেকে বাড়ি-বাড়ি গিয়ে মোট ৩৯৭ জনকে ৬হাজার ৩০০টাকা করে চেক তুলে দেওয়া হবে। এদিনের কর্মসূচীতে উপস্থিত ছিলেন হুগলীর জেলশাসক ওয়াই রত্নাকর রাও, চুঁচুড়ার বিধায়ক অসিত মজুমদার, উপপুরপ্রধান অমিত রায়, কাউন্সিলর জয়দেব অধিকারী সহ অন্যান্যরা। এদিন চুঁচুড়া বকুলতলা ঘাটের কাছে রেড ক্রস সমিতির দপ্তরে আনুষ্ঠানিকভাবে ২৫জনের হাতে ক্ষতিপূরণ বাবদ চেক তুলে দেওয়া হয়। এবিষয়ে জেলাশাসক বলেন গত ৯ই জানুয়ারী দূর্ঘটনার পরই মুখ্যমন্ত্রী সকলকে ক্ষতিপূরনের কথা ঘোষনা করেছিলেন।

There is no slider selected or the slider was deleted.

                                                                                                                                                                                                                                                সেইমত আমরা ক্ষতির পরিমান সহ ক্ষতিগ্রস্তদের বিস্তারিত তথ্য নবান্নতে পাঠিয়েছিলাম। সেইমত র‍াজ্য সরকারের পক্ষ থেকে আসা ৩৯৭ জনের চেক আমরা তাঁদের হাতে তুলে দেবো। অন্যদিকে বিধায়ক অসিত মজুমদার বলেন মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় কতটা মানবিক এদিনের চেক বিতরন সেটাই প্রমান করলো। গত ৯ই জানুয়ারী চুঁচুড়া বকুলতলার বাসিন্দা গীতা কোলেই প্রথম ক্ষতিপূরনের দাবীতে সুর চড়িয়েছিলেন। সেই গীতা দেবী ক্ষতিপূরনের চেক দেওয়া শুরু হয়েছে জানতে পেরে বেজায় খুশি। তিনি বলেন আমি চেয়েছিলাম যেকোনভাবে হোক মুখ্যমন্ত্রীর কানে আমাদের দাবীটা পৌঁছক। তাই সেদিন আন্দোলনে নেমেছিলাম। আমার বিশ্বাস ছিলো দিদি যদি দাবীর কথা জানতে পারে তাহলে নিশ্চই কিছু একটা করবে। আমার সেই বিশ্বাসই সত্যি হয়েছে। আমার আন্দোলনও সার্থক হয়েছে। তবে তিনি বলেন ক্ষতিপূরনের সকলেরই অঙ্কের পরিমান সমান। ক্ষতির পরিমান অনুযায়ী টাকা দেওয়া হলে ভালো হতো।

There is no slider selected or the slider was deleted.

There is no slider selected or the slider was deleted.