এই মুহূর্তে জেলা

দুয়ারে ডিএম,পোলবার গ্রামে মাটিতে বসে শুনলেন গ্রামবাসীদের অভাব অভিযোগ।

হুগলি, ৯ জানুয়ারি:- মুখ্যমন্ত্রী সম্প্রতি বলেছিলেন প্রশাসনের আধিকারীক ও জন প্রতিনিধিদের মানুষের দুয়ারে পৌঁছাতে হবে তাদের অভাব অভিযোগের সমাধান করতে। সরকারি বিভিন্ন প্রকল্পের সুবিধা প্রত্যন্ত গ্রামের মানুষ ঠিকমত পাচ্ছেন কিনা তা জানতে আজ হুগলি জেলাশাসক মুক্তা আর্য জেলা পরিষদের সভাধিপতি রঞ্জন ধারা অতিরিক্ত জেলাশাসক মহকুমা শাসক জেলা পরিষদের কর্মাধ্যক্ষ পঞ্চায়েত সমিতি এবং পঞ্চায়েতের প্রতিনিধিরা পৌঁছে যান পোলবার মহানাদ গ্রাম পঞ্চায়েতের বিভিন্ন গ্রামে।গ্রামের মানুষের সঙ্গে বসে জন শুনানিতে অংশ নেন জেলাশাস। মহানাদের কাঠালিয়া সুদর্শন ঘুরে উত্তর দাদপুর গ্রামে মানুষের সঙ্গে মিশে তাদের পাওয়া না পাওয়ার কথা শোনেন জেলা প্রশাসনের কর্তারা। পানীয় জল রাস্তা আবাসের ঘর নিয়ে অনেকেই তাদের সমস্যার কথা বলেন।

জেলা শাসক গ্রামবাসীদের বাড়িতে গিয়ে খোঁজ নেন তারা কেমন আছেন। দুয়ারে রেশন পাচ্ছেন কিনা। রেশনে দেওয়া খাদ্য সামগ্রীর মান কেমন তা যাচাই করেন। ইতিমধ্যেই বাংলার বাড়ি প্রকল্পের প্রথম কিস্তির টাকা দেওয়া হয়েছে উপভোক্তাদের। সেই কাজ কেমন চলছে তাও ঘুরে দেখেন জেলা শাসক। স্কুলে বাচ্চারা আসছে কিনা, তাদের জন্য মিড ডে মিল কেমন চলছে তারো খোঁজ নেন। জেলা পরিষদের সভাধিপতি বলেন, মুখ্যমন্ত্রীর নির্দেশে আমরা গ্রামে গ্রামে যাচ্ছি। সেখানে মানুষের অভাব অভিযোগ শুনছি। অনেক উন্নয়নের কাজ হয়েছে তবে আরো কিছু বাকি আছে। কি কি কাজ এখনো করতে হবে সেগুলো করার দিকে জোর দেওয়া হবে। পোলবা দাদপুর ব্লকের ১২ টি গ্রাম পঞ্চায়েতের রিভিউ মিটিং হবে, কি কাজ চলছে কি কাজ হয়নি সেগুলো নিয়ে আলোচনা হবে।