হুগলি, ২৪ আগস্ট:- যাদবপুরের ঘটনার পর বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয়ের র্যাগিং ঠেকাতে ইসরোর প্রযুক্তি সাহায্য নেওয়ার কথা বলেছেন পশ্চিমবঙ্গের রাজ্যপাল সিভি আনন্দ বোস। সেই প্রসঙ্গে হুগলির সাংসদ লকেট চট্টোপাধ্যায় বলেন, রাজ্যপাল জিনিসটা ভালো বুঝবেন। আমরা চাইবো একজন মা হিসেবে বলুন পরিবারের লোক হিসেবে বলুন ছেলে মেয়েদের একটা স্বপ্ন নিয়ে পড়তে পাঠানো হয়। এখানে পড়াশোনা ছাড়া র্যাগিং হয়। গাঁজার চাষও হয়েছে। আর কত খারাপ হতে পারে নিজেদেরই খারাপ লাগছে। আগামী দিনের ভবিষ্যৎ কোন পথে যাচ্ছে। মাওবাদী বা নকশালপন্থী যারা ভিতরে ঢুকে আছে তাদের গর্ত থেকে খুঁজে বার করতে হবে সিসি ক্যামেরার মাধ্যমে ধরতে হবে।ধরে শাস্তি দিতে হবে। অনেক আলুর সঙ্গে একটা পচা আলু থাকলে সব আলু নষ্ট হয়ে যায়। পচা জিনিসগুলোকে বার করার জন্য যে যে পদ্ধতি আছে নেওয়া দরকার, রাজ্যপাল উদ্যোগ নিয়েছেন তাকে সাধুবাদ জানাই র্যাগিং এর এই প্রক্রিয়া যেন চিরতরে বন্ধ হয়।
আর কোন বাবা মার কোল যেন খালি না হয়। বিচারপতি গঙ্গোপাধ্যায় গণনা কেন্দ্রের সিসিটিভি ফুটেজ খতিয়ে দেখতে যাওয়া প্রসঙ্গে লকেট বলেন, পঞ্চায়েতে গণনায় কারচুপি হয়েছে,আগে বিধানসভাতেও করেছে।পঞ্চায়েতে বিজেপির এজেন্টদের দেখতেই দেওয়া হয়নি যে বিজেপি প্রার্থীরা কত ভোট পেয়েছে।একজন বিচারপতি জলপাইগুড়িতে গেছেন সেখানে গননা কেন্দ্রের সিসি ক্যামেরা ফুটেজ দেখতে চেয়েছেন সেটা ওরা দেয়নি ওরা সংবিধান মানে না কিছুই মানে না। বড় বড় শিল্প সম্মেলন করে কি হচ্ছে বেকার যুবকরা কোনো কাজ পাচ্ছে না।পরিযায়ী শ্রমিক হয়ে কাজে যাচ্ছে। মিজোরামের ঘটনায় আমরা দুঃখিত।যারা মারা গেছে দূ্র্ঘটনায় তাদের পরিবারের পাশে আছি। আজ ব্যান্ডেলে ভোটার চেতনা মহা অভিযানে যোগ দেন হুগলি সাংসদ।