হুগলি, ৪ আগস্ট:- মনিপুরের পাশাপাশি হরিয়ানার গুরগাঁও জ্বলছে, উত্তরপ্রদেশের মিরাট হয়েছে। সুতরাং এর প্রতিকার যদি না হয় উৎসাহিত হবে যারা এ ধরনের নক্কার জনক কাজ করছে। প্রধানন্ত্রী নিরব থাকছেন। বেশ কয়েক বছর আগে রাহুল গান্ধী যে কথা বলেছিলেন সুরাট আদালত তাকে দোষী সাব্যস্ত করে। সুপ্রিম কোর্ট তাতে স্থগিতাদেশ দিয়েছে, এটা স্বস্তিক্ত বটেই। এই ধরনের অনেক কথাই অনেকে বলেন কিন্তু এখন যে ঘটনাগুলো ঘটছে সে তার থেকে নক্ষার জন্য কিছু হতে পারে না। মনিপুরে ঘটনা কেন ঘটছে তার উত্তরটা আগে দিক। এই ধরনের বিষয় বিরোধীদের বিরুদ্ধে করানো এটা নিয়মে দাঁড়িয়ে গেছে সেটা ভারতবর্ষের মানুষ দেখছে। লকেট চট্টোপাধ্যায় চিটফান্ডের সুবিধাভোগী ইডির কাছে নালিশ তৃনমূলের, সেই প্রসঙ্গে চন্দ্রীমা বলেন, আমি শুনেছি কিছু সমাজ কর্মীরা অভিযোগ করেছেন।
নুসরতের পাল্টা কিছুনা যদি কোথাও কিছু ঘটে থাকে তার তদন্ত হবে। পাল্টা তো ওরা করে। বিজেপির ফেক ফাইন্ডিং টিম এসেছে তারা পঞ্চায়েতের সময় হয়েছে কেউ মারা গেছে তাদের দেখতে গেছে কিন্তু তৃণমূলের যারা মারা গেছে ১৮ জনের বেশি সংখ্যা তাদের কারো খোঁজ নেয়নি। এটাতো ফ্যাক্ট ফাইন্ডিং হলো না। এক তো একপেশে হতে পারেনা, নুসরতের ফ্যাক্ট যদি ফ্যাক্ট হয় তাহলে এত বছর পরে এসে বলার কি মানে আছে। নুসরতের পাল্টা এটা ঠিক না। আইন আইনের পথে চলবে। প্রত্যেকেরই আত্মপক্ষ সমর্থন করার অধিকার আছে। মনিপুর কান্ডের প্রতিবাদে মিছিলে মন্ত্রী চন্দ্রীমা ভট্টাচার্য। হুগলি পিপুলপাতি থেকে কালো শাড়ি পরে তৃনমূল মহিলা কংগ্রেসের সদস্যরা মিছিলে অংশ নেন।ঘড়ির মোরে মিছিল শেষে সভা হয়।