এই মুহূর্তে জেলা

পুরুষদের পাশাপাশি মহিলারাও পুরোহিতের ভূমিকায় বিয়ের আসরে।

হুগলি, ২৯ নভেম্বর:- উত্তর দিনাজপুরের রায়গঞ্জের পর হুগলি জেলার মধ্যে প্রথম মহিলা পুরোহিত দ্বারা বিবাহ অনুষ্ঠান। হুগলি জেলার চন্দননগর বুকে পাঞ্জাবি কুড়ি তথা পেশায় সফটওয়্যার ইঞ্জিনিয়ার সাক্সি অরোরা সঙ্গে চন্দননগরের যুবক উৎসব নায়েকের বিবাহ অনুষ্ঠান ঘিরে উন্মাদনা এলাকায়। ভিন্ন রাজ্যের মেয়ের সাথে পবিত্র প্রেমের বন্ধনে আবদ্ধ হন উৎসব নায়েক। দুজনেরই প্রথম ভালোবাসা। তারপরে দুই পরিবারের আলোচনায় পরিনতি লাভ করে সাক্সি ও উৎসবের প্রেম। আর এই প্রেম থেকে বিবাহ বন্ধনে আবদ্ধ হয় তারা। দুই পরিবারের মতামতের ভিত্তিতেই এদিন হুগলি জেলায় এই প্রথম মহিলা পুরোহিত দ্বারা সম্পন্ন হয় বিবাহ অনুষ্ঠান।

চিরজীবনের জন্য পরিণয় সূত্রে আবদ্ধ হয় তারা এই বিশেষ বিবাহ অনুষ্ঠান সম্পন্ন হয় চন্দননগরের পুষ্পাঞ্জলী অ্যাপার্টমেন্টেে। প্রথা অনুযায়ী সনাতনী বিবাহ সম্পন্ন করার ক্ষেত্রে শুধু পুরুষ পুরোহিতদের একছত্র রাজত্ব ছিল।কিন্তু হুগলির চন্দননগরের একটি অভিনব সূচনা হলো। হুগলি আরামবাগের বাসিন্দা অনিতা মুখোপাধ্যায় নেতৃত্বে মহুয়া চক্রবর্তী সহ মহিলা পুরোহিতের ব্যবস্থাপনায় সাক্সি ও উৎসবের বিবাহ সম্পর্ন হয়। সবমিলিয়ে পাঞ্জাবের সঙ্গে বাংলার মেলবন্ধনে পুরোহিতের ভুমিকায় দেখা গেলো একজন মহিলাকে। পাঞ্জাবি কুড়ি, সাক্সি অরোরা সঙ্গে বাংলার চন্দননগরের যুবক উৎসব নায়েক আবদ্ধ হলেন বিবাহ বন্ধনে।