এই মুহূর্তে জেলা

আশানুরূপ বিক্রি হচ্ছেনা ছট পূজার ডালা , আকাশছোঁয়া বাজারমূল্যকে দায়ী করলেন বিক্রেতারা।

হুগলীঃঃ, ৭ নভেম্বর:- পুজো মানে উৎসব, রীতি নীতি নানা সংস্কার শুধু নয়। এক-একটা পুজো উৎসবের সাথে জড়িয়ে বহু মানুষের জীবন জীবিকা। বাঙালির দুর্গা, কালীর পর অবাঙালি এক বড় উৎসব ছটপুজা। দীর্ঘ একমাসের নিয়ম নিষ্ঠার পর আসে মুল পুজার দিন। পুজার জন্য একান্ত প্রয়োজন এক বিশেষ ধরনের কুলো। যা বাঁশকে ছোট ছোট করে কেটে তৈরী হয়।

হুগলীর শেওড়াফুলি স্টেশন চত্তরে প্রতিবছর এই সময় ২৫ থেকে ৩০ জনের একটি দল আসে, নদিয়া, মুর্শিদাবাদ, বর্ধমানের কাটোয়া থেকে। গড়ে ৩০০-৪০০ টি কুলো তৈরি করে এক একজন। এক সময় যতেষ্ঠ চাহিদা ছিল। সম্প্রতি করোনার থাবায় জনজীবনে সে উদ্দীপনা নেই। ভয় আতঙ্ক সেই সাথে আকাশছোঁয়া বাজারমূল্য সব শেষ করে দিয়েছে। তবু আশা নিয়ে ওরা এবছরও এসেছে।