এই মুহূর্তে জেলা

পেয়াঁজ সেঞ্চুরির দোরগোড়ায় , আলু হাফ সেঞ্চুরির দিকে ছুটছে , হেলদোল নেই সরকারের।

সুদীপ দাস , ৫ নভেম্বর:- পেয়াঁজ সেঞ্চুরির দোরগোড়ায়। আলু হাফ সেঞ্চুরির দিকে ছুটছে। লঙ্কা ইতিমধ্যেই ডবল সেঞ্চুরির ঝাঁঝ দেখিয়েছে। ১০০ টাকার বাজার ভর্তি ব্যাগ হাওয়ায় দুলছে। ২০২০তে রেহাই নেই সাধারন মানুষের। T-20 -র শুরুতে এনআরসি নিয়ে দেশ উত্তাল হয়েছিলো। মাস তিনেক যেতেই চিনা ভাইরাসের প্রভাব শুরু হয়েছে দেশে। যা আজও বর্তমান। তবে বছর শেষে লকডাউন পরবর্তী পরিস্থিতিতে মানুষ যখন একটু শান্তির আশায় দিন গুনছে, বাজারদর তখন সবকিছুতে জল ঢেলে দিয়েছে। সব্জির দর বর্তমানে উদ্ধমুখী হলেও আলু যে এভাবে নিজের জাত চেনাবে তা দুঃস্বপ্নেও ভাবেনি সাধারন মানুষ।

বর্তমানে খুচরো বাজারে কেজি প্রতি জ্যোতি আলুর গর মূল্য ৪০টাকা। চন্দ্রমুখী ৪৫। বিগত কয়েক সপ্তাহ দরে দাম বেড়েছে বৈকি কমেনি। বর্তমানে পেঁয়াজও ৮০ টাকা কেজি। ক্রেতাদের মাথায় হাত। সাধারন ক্রেতাদের বক্তব্য আলু-পেঁয়াজ ছাড়া বাঙালীর চলে, তাই কম করে হলেও নিতে হচ্ছে। বাজারদর নিয়ে কোন সরকারের কোন হেলদোল নেই। বিক্রেতাদের বক্তব্য লকডাউন পরবর্তী পরিস্থিতিতে একে তো মানুষের হাতে টাকা নেই তারউপর এত দাম বাড়ায় বাজারে বিক্রি বাটাও তলানিতে ঠেকেছে। তাঁরা বলেন বর্তমানে আলুর দাম ৪০ টাকা হলে কি হবে এর কানাকড়িও পায়নি যারা এই আলু ফলিয়েছেন সেই চাষীভাইরা। মাঝে এত দাম কিভাবে বাড়ছে সেটা সরকারের দেখা উচিত।