মালদা—তিন বছরের শিশুর পেটের ভেতর থেকে টিভি রিমোটের ব্যাটারি অস্ত্রোপচার করে বার করে চিকিৎসায় বড় সাফল্য পেল মালদা মেডিকেল কলেজ। জানা যায় হবিবপুর থানার বুলবুলচন্ডী কেন্দুয়া এলাকার বাসিন্দা সনোজিত সরকার পেশায় স্কুল শিক্ষক তার তিন বছরের ছেলে অনিক সরকার টিভির রিমোটের ব্যাটারি খেলতে গিয়ে হঠাৎই পেন্সিল ব্যাটারিটি মুখের ভিতর ঢুকিয়ে ফেলে এবং সরাসরি পেটের ভিতরে ঢুকে যায় অসহ্য যন্ত্রণা করলে বাড়ির লোকেরা প্রথমে বুলবুলচন্ডী প্রাথমিক স্বাস্থ্যকেন্দ্রে নিয়ে আসে এবং সেখান থেকেই তাকে স্থানান্তর করা হয় মালদা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে। মালদা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে অ্যাসিস্ট্যান্ট প্রফেসর সার্জারি বিভাগের ডাক্তার পার্থপ্রতিম মন্ডল প্রথমে শিশুটির এক্সরে এবং এক্সেল করা হয়। পরিক্ষা করার পর ছবিতে ফুটে আসে ব্যাটারি ছবি। তার পরই মেডিকেল কলেজ কর্তৃপক্ষ সিদ্ধান্ত নেয় অপারেশন করার। সোমবার রাতে ৪০ মিনিটের একটি অপারেশন করে মেডিকেল কলেজ ডাক্তার বাবুরা। এই বিষয়ে মালদা মেডিকেল কলেজের অ্যাসিস্ট্যান্ট প্রোফেসর ডক্টর পার্থপ্রতিম মন্ডল বলেন ব্যাটারি কে পেটের ভেতর থেকে বের করা হয়। বাচ্চাটি এখন পুরোপুরি সুস্থ তবে খেতে একটু অসুবিধা হলেও চিকিৎসকদের মতে রাত থেকে শারীরিক ভাবে খাওয়া-দাওয়া করতে পারবে।
Related Articles
দুয়ারে ডিএম,পোলবার গ্রামে মাটিতে বসে শুনলেন গ্রামবাসীদের অভাব অভিযোগ।
হুগলি, ৯ জানুয়ারি:- মুখ্যমন্ত্রী সম্প্রতি বলেছিলেন প্রশাসনের আধিকারীক ও জন প্রতিনিধিদের মানুষের দুয়ারে পৌঁছাতে হবে তাদের অভাব অভিযোগের সমাধান করতে। সরকারি বিভিন্ন প্রকল্পের সুবিধা প্রত্যন্ত গ্রামের মানুষ ঠিকমত পাচ্ছেন কিনা তা জানতে আজ হুগলি জেলাশাসক মুক্তা আর্য জেলা পরিষদের সভাধিপতি রঞ্জন ধারা অতিরিক্ত জেলাশাসক মহকুমা শাসক জেলা পরিষদের কর্মাধ্যক্ষ পঞ্চায়েত সমিতি এবং পঞ্চায়েতের প্রতিনিধিরা পৌঁছে […]
আর জি কর হাসপাতালে তরুণী চিকিৎসকের রহস্য মৃত্যুর প্রতিবাদ হুগলি জেলা হাসপাতালে।
হুগলি, ১০ আগস্ট:- চুঁচুড়া ইমামবাড়া হাসপাতাল হুগলি জেলা হাসপাতাল।সেই হাসপাতালে চিকিৎসক নার্সরা এই ঘটনার প্রতিবাদে কালো ব্যাচ পড়ে পরিষেবা চালু রাখেন।৪৮ ঘন্টায় দোষীরা ধরা না পড়লে শুধু জরুরি পরিষেবা চালু রেখে সব বন্ধ হবে। হাসপাতালে জুনিয়র ডাক্তাররা বলেন,কলকাতার মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে যদি এই অবস্থা হয় তাহলে জেলার হাসপাতালগুলোর কি অবস্থা হতে পারে!নিরাপত্তার অভাব বোধ করছি। […]
একশো দিনের কাজে চলতি বছরে ছয় মাসের মধ্যেই ৮৪ শতাংশ শ্রম দিবস করা সম্ভব হয়েছে।
কলকাতা, ২২ সেপ্টেম্বর:- রাজ্যে একশ দিনের কাজ প্রকল্পে চলতি অর্থবছরের প্রথম ছয় মাসের মধ্যে ৮৪ শতাংশ শ্রম দিবস তৈরি করা সম্ভব হযেছে বলে রাজ্য সরকার জানিযেছে। পঞ্চায়েত ও গ্রামোন্নয়ন দপ্তর সূত্রে জানা গেছে কেন্দ্রীয় সরকার ২০২১-২২ আর্থিক বছরের জন্য মহাত্মা গান্ধী জাতীয় গ্রামীণ কর্ম নিশ্চয়তা প্রকল্প পশ্চিমবঙ্গের জন্য ২২ কোটি কর্মদিবস বরাদ্দ করেছে। এর মধ্যে […]