এই মুহূর্তে খেলাধুলা

যুবভারতীতেও ঘরের মাঠে ভাগ্য বদলালো না ইস্টবেঙ্গলের।

অঞ্জন চট্টপাধ্যায়,২৯ ফেব্রুয়ারি;-   কল্যাণী থেকে ঢাকঢোল পিটিয়ে ইস্টবেঙ্গল কর্তারা তাঁদের হোম ম্যাচ যুবভারতীতে নিয়ে এলেন। কিন্তু তাতে হোম ম্যাচে লাল হলুদের ছন্নছাড়া ফুটবলের ছবিটা বদলাল কি। ম্যাচের ফলাফল বলছে না।  ইস্টবেঙ্গল যে তিমিরে ছিল সেই তিমিরেই ।  হারতে হারতে কোনোরকমে চার্চিলের বিরুদ্ধে ১-১ গোলে ড্র করল টিম মারিও। এদিনের নিশ্চিত হারতে থাকা ম্যাচে শেষ মুহূর্তে রঙবদল। হাজারো সুযোগ নষ্টের খেসারত দিয়ে শতবর্ষে পা দেওয়া ক্লাব থেকে আই লিগ টেবিলের চার নম্বরেই রয়ে গেল। চার্চিলের বিরুদ্ধে  অন্তত তিন গোলে জিতলে অবাক হওয়ার কিছু থাকত না। কিন্তু একজন দক্ষ স্ট্রাইকারের অভাবে গোটা ম্যাচে ভুগতে হল ইস্টবেঙ্গলকে। স্ট্রাইকারের সমস্যা অবশ্য নতুন নয় ইস্টবেঙ্গলে। মরসুমে শুরু থেকেই একজন ভালো মানের স্ট্রাইকারের জন্য সুর চড়িযে এসেছেন লাল-হলুদ সমর্থকদের একাংশ। যুবভারতীতে শুরু থেকেই আক্রমণাত্মক খেলতে থাকে দুই দল। বেশি আক্রমণাত্মক দেখাচ্ছিল ইস্টবেঙ্গলকেই। কিন্তু ১০ মিনিটের মাথায় লাল হলুদ ডিফেন্সের ভুলে বক্সের মধ্যে বল পান উইলিস প্লাজা। আর প্লাজার পায়ে বল পড়লেই তো ইস্টবেঙ্গল থরথর করে কাঁপতে থাকে। সেই ছবিটা ফের একবার দেখা গেল। চার ইস্টবেঙ্গল ডিফেন্ডার ও গোলকিপার মিরশাদকে নাচিয়ে গোল করে চার্চিলকে এগিযে দেন প্লাজা।  অতিরিক্ত সমযে বক্সের মধ্যে ক্রোমাকে ফাউল করায় পেনাল্টি পায় ইস্টবেঙ্গল। স্পট থেকে কোলাডোর শট প্রথমে কিথান বাঁচিয়ে দিলেও ফিরতি বলে গোল করেন স্প্যানিশ। খেলায় সমতা ফেরে। এই ম্যাচ ড্র হওয়ায় ১৪ ম্যাচে ১৯ পয়েন্ট নিয়ে লিগ টেবিলে চার নম্বরেই থাকল ইস্টবেঙ্গল।

There is no slider selected or the slider was deleted.

There is no slider selected or the slider was deleted.

There is no slider selected or the slider was deleted.