এই মুহূর্তে জেলা

কৃতঞ্জ মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় ও সাংসদ কল্যাণ বন্দ্যোপাধ্যায়ের উপর এমনই প্রতিক্রিয়া আহত ছাত্রের পরিবারের।

হুগলি,১৫ ফেব্রুয়ারি:- রাজ্য সরকার ও পুলিশ প্রশাসন যেভাবে গ্রিন করিডর করে দুর্ঘটনার কবলে পড়া ছাত্রদের কলকাতায় নিয়ে গিয়েছে তার জন্য পুরো কৃতিত্ব দিয়েছেন রাজ্য প্রশাসন কে। শনিবার বৈদ্যবাটির বাড়িতে বসে এমনই প্রতিক্রিয়া দিয়েছেন আহত ছাত্র দিব্যাংশু ভগতের ঠাকুমা  প্রতিমা ভগত। তিনি বলেন, আমরা কৃতঞ্জ আমাদের মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় ও সাংসদ কল্যাণ বন্দ্যোপাধ্যায়ের উপর। মুখ্যমন্ত্রী যে ভাবে আমাদের পরিবারের শিশুর চিকিৎসার জন্য উদ্যোগী হয়েছেন সেটা নজিরবিহীন।এ দিন দুপুরে দিব্যাংশুর বাড়িতে যান বৈদ্যবাটি পুরসভার চেয়ারম্যান অরিন্দম গুই,চেয়ারম্যান ইন কাউন্সিল সুবীর ঘোষ ও স্থানীয় কাউন্সিলর সমর বাগচীরা তাদের বাড়িতে যান।সুবীর বলেন, দিব্যংশুর পরিবারের এক্লাকায় সুনাম রয়েছে। শেওড়াফুলি হাতে ওদের বড় ব্যবসা  রয়েছে।তাই পাড়া প্রতিবেশীরা অনেকেই হাসপাতালে ছুটেছেন।আমরা পরিবারের পাশে আছি।পুরসভার চেয়ারমযান অরিন্দম গুই বলেন, আমরা রাত দেড়টা পর্যন্ত হাসপাতালে ছিলাম।সকালে পরিবারের লোকজন কে জানাতে এসেছি যে তাদের সন্তান চিকিৎসায় সাড়া দিচ্ছে।

There is no slider selected or the slider was deleted.

অন্যদিকে শনিবার বিকেল চারটে নাগাদ পোলবা থানায় আসেন এক সদস্যের ফরেনসিক প্রতিনিধি।থানায় দুর্ঘটনার কবলে পড়া পুলকারের ব্রেক,স্টিয়ারিং পরীক্ষা করে গাড়ির স্পীড মিটারের কাটা খতিয়ে দেখেন।এরপর থানা থেকে পাঁচ কিমি দূরে কামদেবপুরে দুর্ঘটনা স্থল পরীক্ষার পর ফরেনসিকের তদন্তকারী অফিসার চিত্রাক্ষ সরকার বলেন, গাড়ির গতিবেগ ৯০কিমির আশেপাশে ছিল।যে কারণে দুর্ঘটনা ঘটেছে। তবে চালক বুঝতে পেরেছিল গাড়ি দুর্ঘটনার মুখে পড়ছে। তবে গাড়ি জল ও নরম মাটিতে পড়ায় গাড়ি যে গতিতে ছিল সেই তুলনায় অনেক কম ক্ষতি হয়েছে। বাইরে থেকে গাড়ি ঠিক ছিল বলে অন্যদিকে পোলবায় পুলকার দুর্ঘটনার তদন্ত করতে এসে গাড়ির বেপোয়ারা গতিকে দায়ি করল ফরেনসিক।গাড়িতে অন্য গাড়ির ধাক্কার প্রাথমিক প্রমান পাইনি।

There is no slider selected or the slider was deleted.

There is no slider selected or the slider was deleted.