এই মুহূর্তে জেলা

রাজনীতি আর ধর্মনীতি এক করে দিলে চলবে না – সিদ্দিকুল্লা চৌধুরী।

হুগলি, ১২ নভেম্বর:- ফুরফুরা শরীফে এলেন মন্ত্রী সিদ্দিকুল্লা চৌধুরী। মুখ্যমন্ত্রীর দেওয়া ফুলের তোড়া ত্বহা সিদ্দিকীর হাতে তুলে দেন তিনি। এদিন গাড়ি থেকে নামতেই সিদ্দিকুল্লা চৌধুরীকে অভ্যর্থনা জানাতে এগিয়ে এলেন পীরজাদা ত্বহা সিদ্দিকী। পাশাপাশি কোলাকুলিও করেন তারা।প্রায় আধঘন্টা ধরে সার্বিক বিষয় নিয়ে আলোচনা করেন এই সংখ্যালঘু নেতা। তারপর ত্বহা সিদ্দিকীর প্রতিষ্ঠিত মসজিদ ও হাফেজী মাদ্রাসা সহ দরবার শরীফ ঘুরে দেখেন মন্ত্রী। এরপর সাংবাদিকদের মুখোমুখি হয়ে গ্রন্থাগার মন্ত্রী বলেন, ফুরফুরা শরীফের সঙ্গে আমার বহুদিনের সম্পর্ক। ফুরফুরা শরীফ প্রায়‌ই আসা হয়। এই লকডাউন এর জন্য কিছুদিন বন্ধ ছিল।

আজ সময় করে ফুরফুরা শরীফে আসলাম পীর সাহেবের দোয়া নিতে। ভাঙ্গড়ের ঘটনা নিয়ে তিনি বলেন রাজনীতি আর ধর্মনীতি এক করে দিলে চলবে না। তিনি এও বলেন আমি কয়েকশো মাদ্রাসা চালাই এবং জলসাও করেছি। আমার তো কোনদিন অসুবিধা হয় না। বাধার সম্মুখীন হতে হয় না। এই বাংলার জমিনে আরো অনেক পীরজাদা আলেম-ওলামা ধর্মীয় অনুষ্ঠান করছে তাদেরকে তো কেউ বাধা দিচ্ছে না। তাহলে ওই একজনকে দেওয়া হচ্ছে কেন? তিনি ধর্ম নিয়ে রাজনীতি করছে বলেই হয়তো এই সমস্যা। অপরদিকে ত্বহা সিদ্দিকী মন্তব্য করেন আমার সঙ্গে মন্ত্রী সিদ্দিকুল্লাহ দীর্ঘদিনের সম্পর্ক। তাই তিনি এদিন সৈজন্য সাক্ষাৎকারে এসেছিলেন।