নদীয়া, ১৬ আগস্ট:- যাদবপুর বিশ্ববিদ্যালয়ে নৈরাজ্য চলছে, হনুগিরি অবিলম্বে বন্ধ করতে হবে। স্বপ্নদ্বীপের পরিবারটা পুরো বিধ্বস্ত, এখন শুধু মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের উপর আস্থা রয়েছে তাদের। স্বপ্নদ্বীপের পরিবারের পাশে আছে তৃণমূল। এদিন স্বপ্নদ্বীপের পরিবারের সঙ্গে কথা বলতে রানাঘাটে তার মামার বাড়িতে আসে তৃণমূলের পাঁচ সদস্যের প্রতিনিধি দল। প্রতিনিধি দলে ছিলেন, শিক্ষামন্ত্রী ব্যত বসু, সাংসদ কাকলি ঘোষ দস্তিদার, নারী ও শিশু কল্যাণ মন্ত্রী শশী পাঁজা, যুবনেত্রী সায়নী ঘোষ এবং মন্ত্রী চন্দ্রিমা ভট্টাচার্য। প্রায় ঘন্টাখানেক ধরে তার পরিবারের সঙ্গে কথা বলে তারা।
তৃণমূলের প্রতিনিধি দল বাড়িতে প্রবেশ করতেই সামনে কান্নাই ভেঙে পড়ে গোটা পরিবার। এরপর বাইরে এসে সাংবাদিকদের মুখোমুখি হয়ে শিক্ষামন্ত্রী ব্রাত্য বসু বলেন, পুরো পরিবারটাই কান্নায় ভেঙে পড়েছে। বর্তমানে বিধ্বস্ত গোটা পরিবার। আমাদের মাননীয় মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় নিজে পরিবারের সঙ্গে কথা বলেছেন। আমরাও আশ্বস্ত করার চেষ্টা করলাম যারা দোষী তাদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে। ইতিমধ্যে এই ঘটনায় ৯ জন গ্রেফতার হয়েছে। বাকিরা কেউ ছাড়া পাবে না। পাশাপাশি তিনি বলেন যাদবপুর বিশ্ববিদ্যালয়ের ভেতর নৈরাজ্য চলছে। অনেকে বিশ্ববিদ্যালয়ের ভিতরে নিজেকে হনু ভাবে। সেটাকে অবিলম্বে বন্ধ করতে হবে।