এই মুহূর্তে জেলা

দলত্যাগ বিরোধী আইন আরো কঠোর হওয়া দরকার, বায়রণ বিশ্বাসের তৃণমূলে যোগ দেওয়া প্রসঙ্গে লকেট।


হুগলি, ২৯ মে:- দলত্যাগ বিরোধী আইন আছে কিন্তু কার্যক্ষেত্রে তা দেখা যায় না, তাই আরো কঠোর এবং দ্রুত ব্যবস্থা নিতে হবে দলত্যাগীদের বিরুদ্ধে, বায়রন বিশ্বাস তৃনমূল যোগ দেওয়া৷ নিয়ে বললেন, হুগলির বিজেপি সাংসদ লকেট চট্টোপাধ্যায়। লকেট বলেন, মানুষের সেবার নামে ভোট নেওয়ার পর নিজের সুবিধার্থে দলবদল করে নেওয়া এটা খুব অন্যায়। আমার মনে হয় এই আইনটাকে আরো দ্রুত বলবতের ব্যবস্থা করা উচিত। কারণ মানুষ কে দিনের পর দিন বোকা বানানো হচ্ছে। এই জিনিস চলতে থাকলে গণতন্ত্র বলে কিছু থাকবে না। হুগলি জেলা বিজেপি কার্যালয়ে সাংসদ লকেট চট্টোপাধ্যায় বলেন, নিজের ফায়দার জন্য তৃনমূলে যোগ দিয়েছেন বায়রন। সাগরদীঘিতে নো ভোট টু তৃনমূল হয়েছিল। কংগ্রেস জেতার অবস্থায় ছিল বলেই তৃনমূলের বিরুদ্ধে ভোট দিয়েছিল মানুষ।

সেই বিশ্বাস ভঙ্গ করে বাই বাই করেছেন। আসলে এখানে তৃনমূল কংগ্রেস সিপিএম সব এক। বিজেপি একাই লড়াই করছে। মোদির নেতৃত্বে বিজেপি ২৪ সালে একাই লড়বে বিরোধীরা এক হয়েও লাভ হবে না। কুস্তিগিররা উদ্দেশ্যপ্রণোদিতভাবে সংসদ উদ্বোধনের দিন ওখানে বিক্ষোভ করছিল। কালকে এক ঐতিহাসিক দিন ছিল তাকে নানাভাবে পরিকল্পনা করে ভেস্তে দেওয়ার চেষ্টা করেছিল বিরোধী দল গুলো।পুলিশ ওখানে যথেষ্ট সহনশীলতা দেখিয়েছে। কুড়মি নেতা রাজেশ মাহাতকে গ্রেফতার প্রসঙ্গে বলেন, উত্তর থেকে দক্ষিণ অব্দি ভ্রমনে বেরিয়েছেন। কিছুতো একটা দেখাতে হবে। মাটি থেকে লড়াই করে তো নেতা হতে পারেনি। নিজেরা পরিকল্পনা করে গাড়ি ভেঙে এই জিনিসটা করেছে। কুর্মিদের সঙ্গে যেটা হচ্ছে যারা গ্রেফতার অত্যন্ত নিন্দনীয়। নিজেদের রাজনৈতিক ফায়দা তোলার জন্য সবথেকে বেশি ক্ষতি হচ্ছে কর্মী সমাজের।