এই মুহূর্তে জেলা

বন্ধ কারখানার ভবিষ্যত যাই হোক না কেনো , রাজনৈতিক প্রধানদের লড়াইয়ে জমজমাট সাহাগঞ্জের ডানলপ।

সুদীপ দাস , ২৪ ফেব্রুয়ারি:- বন্ধ কারখানার ভবিষ্যত যাই হোক না কেনো, রাজনৈতিক প্রধানদের লড়াইয়ে জমজমাট সাহাগঞ্জের ডানলপ। ৪৮ ঘন্টার ব্যাবধানে ডানলপ ময়দানে দেশ ও রাজ্যের দুই প্রশাসনিক প্রধান। যা নিয়ে ডানলপের মৃতপ্রায় টাউনশিপ আবারও কিছুটা অক্সিজেন পেয়েছে। ডানলপের চিমনি দিয়ে ধোঁয়া বেরনো বহুদিন আগেই বন্ধ হলেও অনবরত সরকারী আধিকারিক সহ সাধারনের আনাগোনায় ডানলপ ময়দান চত্ত্বরে আবারও ধুলো ওড়া শুরু হয়েছে। সোমবার প্রধানমন্ত্রীর সভা শেষ হওয়ার পরই শুরু হয় মঞ্চ খোলার কাজ। একইভাবে লাইট-মাইক খোলারও কাজ চলে। সোমবার সারা রাতব্যাপী সেই কাজের তদারকি করেন বাঁশবেড়িয়ার তৃণমূল মেতা সত্যরঞ্জন শীল। আজ সকাল থেকে শুরু হয় মুখ্যমন্ত্রীর সভার জন্য মঞ্চ বাঁধার কাজ। সকালে এখানে উপস্থিত ছিলেন তৃণমূলের হুগলি জেলা সভাপতি দিলীপ যাদব।

পরে উপস্থিত হন মন্ত্রী তপন দাশগুপ্ত। দিনভর দফায়-দফায় উপস্থিত হন জেলাস্তরের তৃণমূল নেতৃত্বরা। পাশাপাশি পুলিশ-প্রশাসনের আধিকরাও একাধিকবার ডানলপ ময়দানে আসেন। প্রধানমন্ত্রীর জন্য এই মাঠে তিনটি হেলিপ্যাড করা হয়েছিলো। তার একটিতেও মুখ্যমন্ত্রীর হেলিকপ্টার নামবে না। তাই নতুন করে হেলিপ্যাড তৈরীর কাজ চলে সকালে। হেলিপ্যাড তৈরী হতেই দুপূর দুটো নাগাদ একটি হেলিকপ্টার মহরা দিতে আসে। প্রায় ৩০ মিনিট থাকার পর আবার সেই হেলিকপ্টার ফিরে যায় কোলকাতায়। তৃনমূলের হুগলি জেলা সভাপতি দিলীপ যাদব বলেন আগামিকাল ঐতিহাসিক সমাবেশ হবে ডানলপ ময়দানে। মন্ত্রী তপন দাশগুপ্ত বলেন ভিড়ের নিরিখে বিজেপির সভাকে অনেক পিছনে ফেলে দেবে তৃণমূল। পাশাপাশি তিনি বলে এখান থেকেই খেলা হবে!!