এই মুহূর্তে জেলা

বিধায়কের বিরুদ্ধে তোপ দেগে ভোট ময়দানে নামতে চলেছেন চন্দননগরের বিশিষ্ট ফিজিওথেরাপিষ্ট আর.কে চ্যাটার্জী।

সুদীপ দাস , ১৭ জানুয়ারি:- রাজনীতির ময়দানে নামতে চলেছেন চন্দননগরের বিশিষ্ট ফিজিওথেরাপিষ্ট আর.কে চ্যাটার্জী। ফিজিওথেরাপিষ্ট হলেও আরকে চ্যাটার্জীর পরিচয় সমাজসেবী হিসাবেই। কখনও সরকারী রাস্তা নিজের উদ্যোগে সারাই, কখনও বা অসহায় মানুষদের পাশে দাঁড়ানো। সমাজসেবায় আরকে চ্যাটার্জীর জুড়ি মেলা ভার। সেই আরকে চ্যাটার্জীই এবারে ভোট ময়দানে নামতে চলেছেন। তবে নির্দল প্রার্থী হিসাবে নিজের নাম ঘোষনার সভাই বাতিল হলো তাঁর। পাশাপাশি তৃণমূলের রক্তচক্ষুর সামনেও পরতে হলো এই সমাজসেবীকে। এদিন আর.কে চ্যাটার্জী চন্দননগর জ্যোতির মোড়ের কাছে এক পথসভার আয়োজন করে। যেখান থেকে তাঁর নির্দলে দাঁড়ানোর কথা ঘোষনা করার কথা।

সভার শুরুতে নিজের স্বভাব মতই কয়েক হাজার মানুষের দুপুরের আহারের ব্যাবস্থা করেন তিনি। তবে সভাস্থলে “আমরা লোকাল বিধায়ক চাই” নামক পোষ্টার দেখেই তৃণমূল রক্তচক্ষুর শিকার হন আর.কে চ্যাটার্জী। প্রসঙ্গত চন্দননগরের বিধায়ক বিশিষ্ট সঙ্গীতশিল্পী ইন্দ্রনীল সেন। যিনি বরাবরই কোলকাতার বাসিন্দা। এরপরই তৃণমূল নেতা কর্মীরা এসে আর.কে চ্যাটার্জীকে প্রশ্ন ছুঁড়ে দেন। যদিও এদিন তাঁর উত্তরও দেন চ্যাটার্জী সাহেব। তবে পরে পুলিশ এসে আর.কে চ্যাটার্জীর এদিনের সভা বাতিল করে দেন। যদিও দমার পাত্র নন চ্যাটার্জীবাবু ও। তিনি বলেন আমি এবারের বিধানসভা নির্বাচনে চন্দননগর থেকে নির্দলে দাঁড়াচ্ছি।