কলকাতা , ১৪ জানুয়ারি:- বুধবার সন্ধ্যায় আচমকা আগুন লাগে বাগবাজারের বস্তিতে আগুন লেগে যায়। প্রথমে কয়েকটি ঝুপড়িতে আগুন ছড়ালেও পরে পরপর সিলিন্ডার বিস্ফোরণে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রনের বাইরে চলে যায়। যদিও স্থানীয়দের দাবি ছিল, দমকলের গাড়ি অনেক দেরিতে আসে। তাই আগুন ভয়াবহ রূপ নিয়েছে। এদিন মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় ঘটনাস্থলে গিয়ে দুর্গতদের সঙ্গে দেখা করেন। তিনি পরে জানান, কলকাতার পুরসভার পক্ষ থেকে আগের মতো সকলের জন্য বাড়ি তৈরি করে দেওয়া হবে। বৃহস্পতিবার এবং শুক্রবার এলাকা পরিষ্কার করা হবে। তারপর নতুন করে শুরু হবে বাড়ি তৈরির প্রক্রিয়া। বাগবাজারে পুড়ে ছাই হয়ে যাওয়া বস্তির সমস্ত ঘর আগের মতই বানিয়ে দেবে রাজ্য সরকার। আপাতত গৃহহীন ও সর্বস্ব হারানো বস্তিবাসীদের সব দায় নেবে রাজ্য সরকার। বৃহস্পতিবার সকালে মুখ্যমন্ত্রী বাগবাজারে ঘটনাস্থল পরিদর্শন করেন। সেখানে তিনি কথা বলেন, গৃহহীনদের সঙ্গে। তাঁদের অসহয়তার কথাও শোনেন। এরপরই তিনি বলেন, চিন্তার কারণ নেই। বাসিন্দাদের খাদ্য, বস্ত্র, বাসস্থানের ব্যবস্থা করবে রাজ্য সরকারই’।
এদিন মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের সঙ্গে ঘটনাস্থলে যান, মন্ত্রী শশী পাঁজা, কলকাতার পুর প্রশাসক ফিরহাদ হাকিম, কলকাতার পুলিশ কমিশনার অনুজ শর্মা। বাগবাজারে পুড়ে ছাই হয়ে যাওয়া বস্তির সমস্ত ঘর আগের মতই বানিয়ে দেবে রাজ্য সরকার। আপাতত গৃহহীন ও সর্বস্ব হারানো বস্তিবাসীদের সব দায় নেবে রাজ্য সরকার।বৃহস্পতিবার সকালে মুখ্যমন্ত্রী বাগবাজারে ঘটনাস্থল পরিদর্শন করেন। সেখানে তিনি কথা বলেন, গৃহহীনদের সঙ্গে। তাঁদের অসহয়তার কথাও শোনেন। এরপরই তিনি বলেন, চিন্তার কারণ নেই। বাসিন্দাদের খাদ্য, বস্ত্র, বাসস্থানের ব্যবস্থা করবে রাজ্য সরকারই। এদিন মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের সঙ্গে ঘটনাস্থলে যান, মন্ত্রী শশী পাঁজা, কলকাতার পুর প্রশাসক ফিরহাদ হাকিম, কলকাতার পুলিশ কমিশনার অনুজ শর্মা। বিকেলের দিকে বাগবাজারের বস্তিতে ফরেন্সিক টিম ঢোকে। এবং তারা ঘটনাস্থল থেকে নমুনা সংগ্রহ করে ফরেন্সিক টিমের প্রতিনিধিরা।