এই মুহূর্তে খেলাধুলা

ডুরান্ডের প্রতিশোধ, গোকুলামকে হারাল মোহনবাগান।

 

অঞ্জন চট্টোপাধ্যায়,১৬ ডিসেম্বর:– ডুরান্ডের ফাইনালে এই গোকুলামের কাছ পরাস্ত হয়েই ট্রফি হাতছাড়া হয়েছিল। তাই সোমবার কল্যাণীতে মোহনবাগানের কাছে লড়াইটা ছিল বদলার। ফ্রান গঞ্জালেজের সৌজন্যে পূরণ হল সেই লক্ষ্য। স্প্যানিশ তারকার জোড়া গোলের সৌজন্যে ডার্বির আগে জয়ের ছন্দ ধরে রাখল মোহনবাগান। ডুরান্ডে বিপক্ষের ত্রাস হয়ে উঠেছিলেন গোকুলামের মার্কাস। তাই এদিনও মোহনবাগানের ম্যাচটা ছিল ত্রিনিদাদ টোবাগো স্ট্রাইকারের বিরুদ্ধে। তাঁকে আটকে রাখতে পারলেই যে জয়ের পথ সহজ হবে, তা জানতেন কোচ কিবু ভিকুনা। তবে তাঁর দোসরও কম নন। হেনরি কিসেকা। দুটো ম্যাচ খেলে দুটোই জিতেছিল গোকুলাম। দুটো ম্যাচে গোলও করেছিলেন হেনরি। সবমিলিয়ে ডুরান্ডের পর যে আই লিগের লড়াইটাও ছিল বেশ কঠিন। কিন্তু ঘরের মাঠে বিপক্ষকে হারানোর সবরকম প্রস্তুতিই নিয়ে রেখেছিলেন গঞ্জালেজরা। সুহের ও গঞ্জালেজকে সামনে রেখে বেইতিয়াকে কীভাবে কাজে লাগানো যায়, সে ছকও কষে ফেলেছিলেন ভিকুনা। কার্যক্ষেত্রে সবই কাজে দিয়েছে। প্রথমার্ধে বক্সের ভিতর আশুতোষকে ফাউল করে বসেন উবেইদ।

There is no slider selected or the slider was deleted.

                                                                                                                                                                                                                                                                                                                 তাঁর খারাপ ট্যাকেলের সৌজন্যে পেনাল্টি উপহার পেয়ে যায় গঙ্গাপারের ক্লাব। সেখান থেকে গোল করতে ভুল করেননি স্প্যানিস তারকা। তবে ব্যবধান বেশিক্ষণ ধরে রাখতে পারেননি তাঁরা। প্রথমার্ধের শেষ লগ্নে পেনাল্টি থেকে গোল শোধ করে দেন মার্কাস। বিরতির পরই অবশ্য বেইতিয়ার মাপা পাস থেকে দুর্দান্ত হেডারে বল জালে জড়ান গঞ্জালেজ। তারপর একাধিকবার বাগান ডিফেন্সে হানা দেন মার্কাস-হেনরিরা। কিন্তু গোলমুখ খুলতে ব্যর্থ হন। দ্বিতীয়ার্ধের ইনজুরি টাইম পর্যন্ত চলে হাড্ডাহাড্ডি লড়াই। একবার বল মোহনবাগানের বারে লেগেও ফিরে আসে। তবে মার্কাসকে মার্কিং করে রেখেই জয় নিশ্চিত করে ভিকুনা অ্যান্ড কোং।

There is no slider selected or the slider was deleted.

There is no slider selected or the slider was deleted.