কলকাতা, ১৮ সেপ্টেম্বর:- ভরতপুর থানা ঘেরাও প্রসঙ্গে, দিলীপ ঘোষ বলেন, “পুলিশ পার্টির হয়ে এসব কাজ করত। গরু পাচারের টাকা, কয়লা বালি পাচারের টাকা পুলিস তুলে দিত। পুলিসের যেটা কাজ সেটা করছে না। অন্য রাজ্য থেকে এসে পুলিশ ড্রাগ পাচারকারীদের ধরে নিয়ে যাচ্ছে, এখানকার পুলিশ খোঁজও রাখে না। রাজনীতির কাজ ও পার্টিকে টাকা দিতে গিয়ে পুলিশও ওই ধরনের ব্যবসাতে নেমে গেছে। পুলিশের বিরুদ্ধে মানুষের ক্ষোভ অবিশ্বাস তৈরি হয়েছে। এগুলো এখন পার্টির লোকও বুঝতে পারছেন।
তাই সংঘাত বাড়ছে। কে লুঠবে, কে খাবে এই নিয়েই পার্টির মধ্যে ঝামেলা। অ্যাডমিনিস্ট্রেশন বলে কিছু নেই বাংলার।” টিটাগড় স্কুলে বিস্ফোরণ প্রসঙ্গে তিনি বলেন,”এটা নতুন কিছু নয়। ওখানে রাজনীতি এই রকম। ক্রিমিনালরা রাজনীতি কন্ট্রোল করছে। কাজকর্ম নেই, বহু ছেলে ঘুরে বেরোচ্ছে। তাদের হাতে বোম বন্দুক ধরিয়ে দেওয়া হচ্ছে।” পুরোনো শিবিরকে কি ফেরানো নিয়ে কোনও আলোচনা হবে কি? প্রশ্ন করতেই মেদিনীপুরের সাংসদ বলেন, “নতুন-পুরোনো সকলে আছেন পার্টিতে। মাঝে একটু খানি দামাডোল চলছিল পার্টিতে, নতুন লোক দায়িত্ব নিয়েছেন সবাইকে গুছিয়ে উঠতে সময় লাগছে। আবার পার্টি আস্তে আস্তে লাইনে এসে গিয়েছে… পুরোনো নতুন সকলে একসঙ্গে ঝাপাবে।”