এই মুহূর্তে জেলা

সুষ্ঠুভাবে সাধারণ মানুষের ভোটদান নিশ্চিত করতে হবে, দাবি লকেটের।

হুগলি, ১০ জুন:- মনোনয়নপত্র জমা দেওয়া নিয়ে সন্ত্রাস চলছে। অভিষেক ব্যানার্জি আসুক এসে মনোনয়ন জমা করিয়ে দিক। আসলে এদের কথায় আর কাজের সঙ্গে মিল নেই। সিভিক ভলেন্টিয়ারদের এটাই তো সমাজসেবা মহিলাদের জামা কাপড় ধরে টানবে। বড় সমাজসেবা করছে তারা। প্রলোভন দেখিয়ে এদেরকে নামিয়েছে। ভয় পেয়েছে তাই এত তাড়াতাড়ি পঞ্চায়েত নির্বাচন ঘোষণা করেছে। মাসেল পাওয়ার দিয়ে নির্বাচন করাতে চাইছে। মানুষ বুঝে গেছে এবং সিদ্ধান্ত নিয়েছে নো ভোট টু তৃণমূল। ঠিকমত যদি ভোট হয় তৃণমূলের অবস্থা খারাপ আছে। নির্বাচন ঘোষণার পর কখনো সর্বদলের বৈঠক ডাকা হয় না। নির্বাচনের দিন ঘোষণার আগে সর্বদলীয় বৈঠক করা উচিত ছিল। এখানে সব উল্টো হচ্ছে কারণ রাজ্যে আইন শৃঙ্খলা নেই। রাজ্যপাল আমাদের রাজ্যের অভিভাবক ওনার কথাকে আমরা সম্মান করি।

উনি যে জায়গা থেকে এসেছেন সেখানে দেখেছেন ভোট সুষ্ঠুভাবে হয়। আর বাংলায় এসে কি দেখছেন। ওনার কথা যদি এরা মানে ভালো, রাজ্যপাল রাজ্যপালের ডিউটি পালন করছেন। রাজ্যপাল অন্যায়কে প্রশ্রয় দেন না তাই তৃণমূল এ ধরনের কথা বলছে। এরা আধা সেনা শুনলেই গালি দেয়।রাজ্যে ভোট যাতে শান্তিপূর্ণভাবে হয়, কেন্দ্র সরকার সব রকম সাহায্য করতে প্রস্তুত আছে। আর শান্তিপূর্ণ ভোট হলে তৃণমূল কংগ্রেস হারবে। যে কোন রাজ্যের বাহিনী দিয়ে ভোট করা সেটা রাজ্যের ব্যাপার কিন্তু সবার আগে সাধারণ মানুষকে নিরাপত্তা দিতে হবে। সুষ্ঠুভাবে সাধারণ মানুষ যাতে ভোট দিতে পারে তা নিশ্চিত করতে হবে। আর মনোনয়ন জমা দেওয়ার দ্বিতীয় দিনেই দেখা যাচ্ছে, বন্দুক নিয়ে দাঁড়িয়ে আছে বিডিও অফিসে। এ থেকে পরিষ্কার আগে থেকেই সব ছক করা ছিল।