এই মুহূর্তে জেলা

বীরভূম জেলার অলিখিত মুখ্যমন্ত্রী করেছিলেন অনুব্রত মন্ডলকে, হাওড়ায় বিস্ফোরক শুভেন্দু।

হাওড়া, ১৩ আগস্ট:- মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় বীরভূম জেলার অলিখিত মুখ্যমন্ত্রী করেছিলেন অনুব্রত মন্ডলকে। তাই সেখানে জেলা সভাধিপতি, সুপার সবই ছোট মুখ্যমন্ত্রীর আওতায় তো থাকবে এটাই স্বাভাবিক। হাওড়ায় বিস্ফোরক শুভেন্দু। শনিবার বিকেলে তিরঙ্গা যাত্রা কর্মসূচিতে এসে রাজ্যের বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু অধিকারী একথা বলেন। এদিন শুভেন্দু বলেন, “আজকের র‍্যালির বার্তা দেশাত্মবোধ, রাষ্ট্রবাদ এবং জাতীয়তাবাদ। দেশমাতৃকার সেবা করার জন্য আমরা রাস্তায় নেমেছি। আর বাংলায় এখানে রাষ্ট্রবিরোধী সরকার আছে। যারা বাংলাদেশ থেকে জামাতদের এখানে ঢোকায়। তাদের তুলে ফেলার আজকে শপথ নিচ্ছি। মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় বীরভূম জেলার অলিখিত মুখ্যমন্ত্রী করেছিলেন অনুব্রত মন্ডলকে। তাই সেখানে জেলা সভাধিপতি, সুপার সবই ছোট মুখ্যমন্ত্রীর আওতায় তো থাকবে এটাই স্বাভাবিক।

এই সমস্ত গুন্ডা মাফিয়া দুর্নীতিগ্রস্ত আজকে মিডিয়াতে এসেছে ডেইলি ৩০ লাখ টাকা রোজগার। সুভাষ সরকারকে আজকে মেদিনীপুর জেলে জাতীয় পতাকা উত্তোলন করতে দেওয়া হলো না। গতকাল আমাকেও করতে দেওয়া হয়নি। এটা তো রাষ্ট্রবিরোধী সরকার। এরা আর্মির বিরুদ্ধে বলে। এরা বিএসএফের বিরুদ্ধে বলে। এরা সিআইএসএফের বিরুদ্ধে বলে। এরা চারটে ক্যাপিটাল চায়। এরা রাষ্ট্রবিরোধী সরকার সবাই জানে।” প্রসঙ্গত, ৭৫তম স্বাধীনতা দিবস উপলক্ষে সারা দেশব্যাপী যে আজাদি কা অমৃত‍ মহোৎসব পালন হচ্ছে তারই অঙ্গ হিসাবে শনিবার বিকেলে উত্তর হাওড়ার কমল সংঘের উদ্যোগে তিরঙ্গা যাত্রা অনুষ্ঠিত হয়। হাওড়ার গুলমোহর ময়দান থেকে এর সূচনা করেন রাজ‍্যের বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু অধিকারী। জাতীয় পতাকা হাতে নিয়ে হুডখোলা গাড়িতে কর্মসূচিতে অংশ নেন তিনি। উপস্থিত ছিলেন দলের অন্যান্য নেতৃবৃন্দ। যদিও কোনও রাজনৈতিক ব্যানারে নয়, মিছিলে অংশগ্রহণকারী সকলের হাতেই ছিল জাতীয় পতাকা। কর্মসূচি শেষ হয় সালকিয়ায়।