এই মুহূর্তে জেলা

আমি বিশ্বাসঘাতক নই মীরজাফরও নই , আমি নৈতিকতার জলাঞ্জলি দিইনি – শুভেন্দু অধিকারী।

পূর্ব-বর্ধমান , ২২ ডিসেম্বর:- আমি নৈতিকতার জলাঞ্জলি দিইনি। ১৯৯৮ সালে যদি অটল বিহারি বাজপেয়ি, লালকৃষ্ণ আদবানি হাত না ধরতেন তাহলে তৃণমূল দল থাকত না। সেদিন অটল বিহারি বাজপেয়ি আর লালকৃষ্ণ আদবানির জন্য তৃণমূল দল তৈরি হয়েছিল। ছোট আঙারিয়া এ গণহত্যার কথা সেদিন কেউ অস্বীকার করতে পারবেন না যদি না এন,ডি ,এ সরকার পাঠাতো তাহলে ওই গণহত্যা মামলা ওখানেই শেষ হয়ে যেত। আজ বিকেল সাড়ে তিনটে নাগাদ পূর্বস্থলীর ছাতনিতে এক বিশাল জনসভায় একথা বলেন বিজেপি নেতা শুভেন্দু অধিকারী। তার ভাষণের শুরু থেকেই ছিল আক্রমনাত্মক। তিনি বলেন ২০০৪ সালে তমলুক লোকসভা কেন্দ্রে যখন কেউ লরতে রাজি হয়নি, আমি তখন লড়েছিলাম লক্ষ্মণ শেঠের বিরুদ্ধে। একদিকে তৃণমূলের ঝাণ্ডা আর একদিকে বিজেপির ঝান্ডা এই নিয়ে লড়াই করেছিলাম এই লোকসভা কেন্দ্রে।

নন্দীগ্রাম গণহত্যার কথা যদি কেউ তুলে ধরে তাহলে বিজেপি পার্টি। আজকে অস্বীকার করছেন সিঙ্গুরে অনশনের মঞ্চে ফলের রস থাকে খাইয়েছিল রাজনাথ সিং। শুভেন্দু অধিকারী বিশ্বাসঘাতক নয় মীরজাফর নই। এই দলটা কোম্পানিতে পরিণত হয়ে গেছে। এই দলটা কয়েকজন মিলে চালাচ্ছে যাদের আত্মসম্মান আছে তারা দল থেকে চলে যাবে। সত্য একটাই তোলাবাজ ভাইপোর থেকে বাংলাটাকে বাঁচাতে হবে। সবজির দাম পাচ্ছে না কৃষকেরা তাই মিশন নিধি প্রকল্প চালু হওয়ার খুব প্রয়োজন আছে পাশাপাশি প্রয়োজন আছে স্বাস্থ্যবীমার কিন্তু এই সরকার কিছুই করতে দিচ্ছে না তাই চাষী দাম পাচ্ছে না তার উৎপাদিত দ্রব্যের আগামী নির্বাচনে পরিবর্তন আনতে গেলে তৃণমূলকে হারাতেই হবে আর আমরা আশাবাদী ২০২১ এ আমাদের সরকার হবে।